11 April, 2024
BY- Aajtak Bangla
প্রায়শই এঁচোড়কে আমিষের বিকল্প হিসাবে বিবেচনা করে। এঁচোড়ে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে।
এই গরমে বাজারে দেদার এঁচোড় বিক্রি হচ্ছে। এঁচোড়-চিংড়ি, এঁচোড় ঘণ্ট কার না প্রিয়!
তবে ডায়াবেটিস বা সুগারের রোগীরাও কি খেতে পারেন এঁচোড়?
এঁচোড় সুপারফুডের চেয়ে কম নয়। এর উপকারিতা যে কাউকে চমকে দিতে পারে।
এঁচোড়ে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। ফাইবারের দিক থেকে এটি পেয়ারা ও কলার চেয়েও বেশি উপকারী।
গবেষণায় দেখা গেছে, পাকা কাঁঠালের তুলনায় কাঁচা কাঁঠালে অর্থাৎ এঁচোড়ে প্রোটিন ও ফাইবারের পরিমাণ বেশি। তাই এঁচোড় স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী।
রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এঁচোড়। তাই ডায়াবেটিকরা নিশ্চিন্তে এঁচোড় খেতে পারেন। এতে উপকার আছে, ক্ষতি নেই।
এঁচোড় খেলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকিও কমে।
যদি ডায়াবেটিস রোগী হন তাহলে কোনও সমস্যা ছাড়া পাকা কাঁঠালও খেতে পারেন। আসলে, কটকলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) ৫০-৬০ এর মধ্যে। এতে মাঝারি গ্লাইসেমিক সূচক (GI) আছে বলে মনে করা হয়।
কাঁঠালে পাওয়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পুষ্টি দীর্ঘমেয়াদী রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।