03 June, 2024
BY- Aajtak Bangla
BY- Aajtak Bangla
শরীরে সবচেয়ে বেশি মেদ জমে আমাদের পেটেই। এই খুব সহজে মেদ জমলেও তা কমানো কিন্তু সবচেয়ে কঠিন। এই মেদ ভিসারাল ফ্যাট নামেও পরিচিত।
এটি আমাদের পেটের কাছটাতে কুশনের মতো ফুলে থাকে। যা দেখতেও কদাকার লাগে।
আপনি যখন প্রোটিন এবং ফাইবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি মিস করেন এবং আপনার খাবারকে প্রধানত কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ হয়ে যায়। এটি তখন পেটে মেদ তৈরি করতে পারে।
আপনি প্রচুর চর্বিযুক্ত খাবার খেতে থাকবেন, যা আপনার পেটের মেদ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।
যখন আপনার কোষ, পেশী এবং টিস্যু ডিহাইড্রেটেড হয় তখন এটি ক্ষুধা হিসাবেও অনুভূত হতে পারে। এই ডিহাইড্রেশনকে ক্ষুধা হিসেবে নিলে বেশি খাওয়ার ভয় থেকে যায়
আপনি যখন বেশি খান, তখন বাড়তি ক্যালোরি যোগ হয় এবং এটি আপনার পেটের চর্বিতে জমা হয়। তাই ক্ষুধা অনুভব করলে প্রথমে জল পান করুন।
আপনি যখন ভারসাম্যহীন খাবার খান এবং তা আপনার শরীরের কর্টিসলের মাত্রা বাড়ায়, তখন এটি আপনার মিষ্টি বা সুস্বাদু কিছুর জন্য ক্রেভিং হতে থাকে।
কার্বোহাইড্রেট মূলত গ্লুকোজ এবং দ্রত তা আপনার ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়াতে পারে। এতে উচ্চ চিনির মাত্রা আপনার শরীরের কর্টিসলের মাত্রা বাড়ায় যা পেটে মেদ জমার কারণ হতে পারে।
পেটের মেদ অনেকগুলো কার্ডিওভাসকুলার রোগের কারণ হতে পারে। একগুঁয়ে পেটের মেদ বৃদ্ধির একটি বড় কারণ হলো আমাদের খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনধারা।