BY- Aajtak Bangla
11 March, 2025
গাছের পুষ্টির ঘাটতি মেটায় – চাল এবং ভাতে থাকা নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ও পটাশিয়াম গাছের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ফুলের সংখ্যা বাড়ায়।
ফারমেন্টেড চালের জল ব্যবহার – একমুঠো ভাত জলে ভিজিয়ে রেখে সেটি ফারমেন্ট করে, পরে ছেঁকে জল গাছে প্রয়োগ করলে গাছ দ্রুত বাড়ে।
ফ্যানের উপকারিতা – নুন-মুক্ত ভাতের ফ্যান ঠান্ডা করে গাছের গোড়ায় দিলে মাটির উর্বরতা বাড়ে ও পুষ্টি সরবরাহ হয়।
চালের জল গাছের জন্য উপকারী – চাল ধোয়া জলেও পুষ্টিগুণ থাকে যা মাটির গুণমান উন্নত করে ও গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।
ফুল ও সবজির গাছে কার্যকরী – গোলাপ, জবা, হরসিংগার, টমেটো, লঙ্কা ও অন্যান্য ফুল-ফল ও সবজির গাছে ভাতের জল অত্যন্ত কার্যকর।
অন্দরসজ্জার গাছেও ব্যবহারযোগ্য – স্নেক প্ল্যান্ট, মানি প্ল্যান্ট, ক্যাকটাস ও অন্যান্য ইনডোর প্ল্যান্টেও চালের জল ব্যবহার করা যায়।
গরম জল ব্যবহার করা যাবে না – গরম ফ্যান বা চালের জল গাছের শিকড়ের ক্ষতি করতে পারে, তাই সবসময় ঠান্ডা জল ব্যবহার করতে হবে।
জলে জন্মানো গাছে প্রয়োগ নয় – লাকি ব্যাম্বু বা পানির গাছে এই জল ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এতে ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে।
সঠিকভাবে সংরক্ষণ জরুরি – ফারমেন্ট করা চালের জল ব্যবহারের আগে ছেঁকে নিতে হবে এবং কোনো দূষিত গন্ধ থাকলে তা ফেলে দিতে হবে।