BY- Aajtak Bangla
03 March, 2025
খেজুরে প্রচুর দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় আঁশ থাকে, যা মল নরম করে ও সহজে নিঃসরণে সাহায্য করে। দেহ থেকে ক্ষতিকর বর্জ্য অপসারণ করে।
খেজুরের আঁশ এবং প্রাকৃতিক এনজাইম হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
অনেকেই মনে করেন, মিষ্টিজাতীয় হওয়ায় খেজুর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
খেজুরে প্রচুর ক্যালরি থাকে, যা শরীরকে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায় এবং ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।
এতে থাকা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাগনেশিয়াম হাড় মজবুত রাখতে সহায়তা করে এবং অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে।
খেজুরে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড, ফেনোলিক অ্যাসিড) রয়েছে, যা শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।
ফেনোলিক অ্যাসিড ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় এটি হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা উন্নত করে ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ক্যারোটিনয়েড থাকায় এটি দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যার ঝুঁকি কমায়।
খেজুরে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নিউরনে সুরক্ষা দেয় এবং আলঝেইমারসের ঝুঁকি কমায়।