20 July, 2024

BY- Aajtak Bangla

সব অফিসেই থাকে, আগুন লাগলে কীভাবে স্প্রে করবেন জানুন

অগ্নিদুর্ঘটনা থেকে বাঁচতে নানা অনুষঙ্গ পাওয়া যায়। তবে সেগুলো পরিচালনার জন্য কোনটা কীভাবে কাজ করে, সেটা জানা থাকাটা জরুরি। এখানে রইল তেমন কিছু অগ্নিনির্বাপণসামগ্রীর বর্ণনা।

ফোম ফায়ার এক্সটিংগুইশার। কেরোসিন বা পেট্রল থেকে সৃষ্ট আগুন নেভাতে কাজে লাগে। 

আগুন লাগার পর এই বোতলের পিন খুলে আগুনের দিকে তাক করে ওপরের ক্লিপে চাপ দিতে হয়।

পাউডার ফায়ার এক্সটিংগুইশার। এই এক্সটিংগুইশারে ড্রাই কেমিক্যাল পাউডার থাকে, যা দিয়ে সাধারণ আগুন সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ইলেক্ট্রিক পাম্প। এ ধরনের পাম্প আলাদা করে ভবনে বসানো হয়।  আগুন লাগলে দ্রুত পানির লাইন থেকে পানি তুলতে সাহায্য করে। ডিজেল ও বিদ্যুৎ–চালিত দুই ধরনের যন্ত্রই আছে।

ফায়ার বল। কোথাও আগুন লাগার পর সেখানে বলটি ছুড়ে মারলে এটা ফেটে যায়, আর এর মধ্যে থাকা ড্রাই পাউডার আগুনে থাকা অক্সিজেন শুষে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।

হোস পাইপ। আগুন নেভানোর মতো জরুরি প্রয়োজনে এটা দরকার হয়। সাধারণত ভবনের পানির লাইনের কাছাকাছি কোনো দেয়ালে এটা ঝুলিয়ে রাখা হয়।

অটো ফায়ার স্প্রিঙ্কলার। সাধারণত বহুতল ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে এ ধরনের যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। যেটা তাপের মাধ্যমে দ্রুত আগুন শনাক্ত করে। এরপর অটোমেটিক চারিদিকে পানি ছড়িয়ে আগুন নেভাতে সাহায্য করে।

ফায়ার ডোর। বহুতল ভবনে এ ধরনের দরজা রাখা জরুরি। যেটা অগ্নিকাণ্ডের মতো জরুরি সময়ে অন্যদের দ্রুত বাইরে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। আবার নির্দিষ্ট সময় পর দরজা স্বয়ংক্রীয়ভাবে দরজা বন্ধ হয়ে যায়।