30 September, 2023
BY- Aajtak Bangla
কথায় আছে,আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। তবে শুধু আপেল নয় যে কোনও ফল খেলেই রোগমুক্ত জীবন কাটানো যায়।
ওজন কমানো থেকে শুরু করে, দেহে পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে ফল। তাই পুষ্টিবিদেরা বলেন, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় একটা করে ফল রাখা জরুরি।
কিন্তু ভুল পদ্ধতিতে ফল খেলে খারাপ প্রভাবও পড়তে পারে দেহে। স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আপনিও রোজ ফল খান।
কেউ ব্রেকফাস্টে ফল খান, আবার কেউ দুপুরের খাওয়া-দাওয়া সেরে। কিন্তু ফল খেলেই হয় না। কিছু নিয়ম মানতে হয়। তা না হলে, কোনও উপকারই মেলে না।
ফল খাওয়া শেষ করেই জল পান করেন? এই ভুলে বাড়তে পারে বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা ও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা।
বেশিরভাগ ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি থাকে, যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।
ফল খাওয়ার পর আবার যখন জল পান করেন তখন হজম প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে। সকালে ব্রেকফাস্ট করার সময় ফল কেটে ছিলেন।
দীর্ঘক্ষণ কেটে রাখা ফলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তার চেয়ে গোটা ফল খান। কেটে রাখা ফল এড়িয়ে চলুন।
ফল চিবিয়ে খাওয়ার সময় নেই? তাই রোজ জুস বানিয়ে পান করেন। লেবুজাতীয় ফলের রস বানালে ক্ষতি নেই।
যখন-তখন ফল খাওয়া যায়। ডিনারের সঙ্গে ফল খাবেন না। চেষ্টা করুন ব্রেকফাস্ট বা লাঞ্চে ফল রাখার।
কিন্তু ভারী খাবার খাওয়ার আধ ঘণ্টা আগে কিংবা পরে ফল খান। এটাই ফল খাওয়ার আদর্শ সময়।
ফল ভাল করে পাকলে, তারপরেই সেটা খান। কাঁচা-পাকা ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত নয়। একইভাবে, ফ্রোজেন ফলও এড়িয়ে চলুন।
এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর চেষ্টা করুন রোজ পাঁচ রকম ফলের বদলে সাত দিনে সাত ধরনের ফল খাওয়ার।