6th September, 2024
BY- Aajtak Bangla
যতই ডাক্তারের মানা থাকুন সপ্তাহের একদিন মাটন না হলে ঠিক বাঙালির চলে না।
তবে বাড়িতে মাটন মানেই আলু দিয়ে ঝোল। আর মাটন কষা যদি খেতে হয় তাহলে আগেই মনে পড়ে শ্যামবাজারের গোলবাড়ির কষা মাংসের কথা।
তবে গোলবাড়ি ছাড়াও কলকাতায় ভাল মটন কষা খেতে হলে অন্য কোন রেস্তরাঁয় ঢুঁ মারতে পারেন, রইল তার হদিস।
রূপা গোলবাড়ির ঠিক বিপরীতেই রয়েছে রূপা। এখানকার কালো ভুনা মটন কষার স্বাদ সত্যিই অনবদ্য। নরম তুলতুলে রুমালি রুটির সঙ্গে কষা মাংসের স্বাদ চেখে দেখতেই পারেন।
চাল কুমড়োতে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় এটি পেট এবং অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
কষে কষা ভাল মাটন কষা খেতে হলে ঢুঁ মারতে পারেন কষে কষায়। খাঁটি বাঙালি এই রেস্তরাঁয় বাঙালি থালি অনেকেই খান, তবে এখানকার পোলাওয়ের সঙ্গে কষা মাংসের যুগলবন্দিটা এক বার চেখে দেখতে পারেন। স্বাদ কিছুটা গোলবাড়ির ধাঁচে।
পাঞ্জাব হিন্দু হোটেল গোলবাড়ির ঠিক পাশেই রয়েছে এই ছোট্ট রেস্তরাঁ। এখানকার মোগলাই, মটন বিরিয়ানির পাশাপাশি মটন কষাও বেশ ভাল। নরম তুলতুলে মটন মুখে দিলেই যেন গলে যাবে।
নিরঞ্জন আগার গিরিশ পার্ক মেট্রো স্টেশনের কাছে এই রেস্তরাঁর ডিমের ডেভিল অনেকেই খেয়েছেন, তবে এখানকার মটন কষাও যে বেশ ভাল, তা অনেকেই জানেন না।
জগন্নাথ হোটেল কলেজ স্ট্রিটের জগন্নাথ হোটেল থেকে এক বার ঘুরে আসতেই পারেন। ভাতের সঙ্গে জমিয়ে পাঁঠার মাংসের স্বাদ উপভোগ করতে হলে এখানে ঢুঁ দিন।
এখন আর প্রায় ব্যবহার করতে দেখা যায় না এই শব্দটিকে। কুর্সি বা কেদারার বদলেও আমরা চেয়ার বলতেই বেশি অভ্যস্ত ও স্বচ্ছন্দ।