BY- Aajtak Bangla
09 April, 2025
তিসির বীজের উপকারিতা এবং ব্যবহার পদ্ধতি নিয়ে ১০টি পয়েন্টে প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হল।
তিসির বীজের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইটোকেমিক্যাল উপাদানগুলি মস্তিষ্কের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়, ফলে ত্বকে বলিরেখা না দেখা যায় এবং ত্বক থাকে টানটান ও সুস্থ।
তিসির বীজে উপস্থিত আলফা লাইনোইক অ্যাসিড বিভিন্ন ধরনের ক্যানসার, বিশেষ করে কোলন ক্যানসারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
নিয়মিত তিসির বীজ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা শরীরের অভ্যন্তরীণ কার্যক্রমকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
তিসির বীজের লাইগন উপাদান অন্ত্রের মধ্যে সক্রিয় হয়ে এমন এক উপাদান তৈরি করে যা হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে।
তিসির বীজ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ, যা নিরামিষভোজীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী এবং হৃদয় সম্পর্কিত রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
তিসির বীজের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তপ্রবাহ উন্নত করে এবং রক্ত জমাট বাঁধা থেকে বিরত রাখে, ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।
তিসির বীজ দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবারে ভরপুর, যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।
তিসির বীজ শুকনা খোলা বা ভাজা নিয়ে গুঁড়া করে খাওয়া হয়। রুটি বানাতে বা সকালে গরম জলতে এক চা-চামচ তিসির গুঁড়া মিশিয়ে খাওয়াও যেতে পারে।