BY- Aajtak Bangla
20 May, 2025
আপনি যত স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন, আপনার চুলের ফলিকল ততই ভালো থাকবে। বিশেষ করে ডিম, মাংস বা ডালের মতো প্রোটিনের কোনো বিকল্প নেই।
ম্যাসাজে নারকেল তেল, রোজমেরি ও ক্যাস্টর ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল ভালো হয়। ত্বক পর্যাপ্ত পুষ্টি আর অক্সিজেন পায়।
অনেকে চুল স্ট্রেট বা কার্লি করাতে হিট দেন। বাইরে বের হওয়ার আগে হিট থেরাপির মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের স্টাইল করেন।
এতে চুলের স্বাভাবিক গঠন ভেঙে যায়, নষ্ট হয় চুলের স্বাস্থ্য। আর এতেই চুল ভেঙে যায়, পড়ে যায়।
স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন চুলে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায়, বাইরে থেকে পুষ্টি জোগানোর জন্য প্রয়োজন হেয়ার সাপ্লিমেন্ট।
বায়োটিন, ভিটামিন ডি, জিঙ্ক, আয়রন, ফলিক অ্যাসিডের সমন্বয়ে তৈরি সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের ফলে নতুন করে চুল গজাবে।
দেড় মাস পরপর বা দুই মাসে একবার করে চুল ছাঁটুন। এর ফলে চুল ভাঙা, পড়া রোধ করে চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখা সহজ হয়।
২-৫ শতাংশ মিনোক্সিডিল (ওষুধটি পুরুষ ও নারীর উচ্চ রক্তচাপ এবং চুল পড়া রোধে ব্যবহৃত হয়) চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক।
মনে রাখবেন, রাতারাতি চুল বদলে যাবে না। ধৈর্য ধরে বিভিন্ন পদ্ধতিতে চুলের যত্ন নিতে হবে।