BY- Aajtak Bangla
BY- Aajtak Bangla
15 JUNE, 2025
কলমি শাকের মধ্যে রয়েছে গুণের পাহাড়। এতটাই বেশি যে তা অনেক নামীদামি খাবারকেও টেক্কা দিতে পারে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, নিয়মিত পাতে কলমিশাক রাখলে সরাসরি অনেক উপকার পাবেন।
বাঙালিদের অনেকেই শাক খেতে চান না। কিন্তু এই কলমি শাকের মতো সামান্য শাকেও ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি রয়েছে ভরপুর। তাছাড়া পেঁয়াজ দিয়ে কলমি শাক ভাজা করলে তা খেতেও দুর্দান্ত হয়।
ভিটামিন সি- কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। তাই সর্দি-কাশির ধাত থাকলে কলমি শাক খেতে পারেন। তবে খুব বেশি সময় ধরে রান্না করবেন না। একটু সবুজ ভাব যেন থাকে।
ক্যালসিয়াম- কলমি শাক ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উত্স। তাই বাড়ন্ত শিশুদের জন্য এটি বেশ উপকারী।
তাছাড়া যে কোনও বয়সেই শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা মেটাতে সাহায্য করতে পারে কলমি শাক। হাড় শক্তপোক্ত করতে এটি সহায়তা করে।
ফাইবার- কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে কলমি শাকে উপকার মিলতে পারে। কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
অ্য়ান্টি-অক্সিডেন্ট- কলমি শাকের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কলমি শাকের এই গুণাবলীর জন্য এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
রক্তাল্পতা, লিভারের সমস্যা, ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধে কলমি শাক সাহায্য করে। তাছাড়া এর ভিটামিন চোখ ভাল রাখতে সাহায্য করে।