BY- Aajtak Bangla
11 DECEMBER, 2024
প্রতি রাতে ফুট ক্রিম কিংবা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার কিংবা বাইরে থেকে ঘুরে এসে ভাল করে পা ধুয়ে নিলেই যদি ভেবে নেন পায়ের যত্ন শেষ। এটা ভুল।
অনেক সময়েই সঠিক জুতো না পরলে পায়ের অবস্থা খারাপ হয়ে যেতে পারে। শীতকালে পা সব সময় শুকনো রাখার চেষ্টা করতে হবে।
কারণ, শীতকাল এলেই পা ফাটার প্রবণতা বেড়ে যায়। তবে কিছু নিয়ম মানলে পায়ের ত্বক থাকবে কোমল ও পরিষ্কার।
শীতকালে নারকেল তেল, অলিভ তেল কিংবা পেট্রোলিয়াম জেলি পায়ে ব্যবহার করতে পারেন ময়েশ্চারাইজ়ার হিসাবে। এতে পায়ের ত্বক থাকবে নরম এবং টান টান।
কিন্তু, ময়েশ্চরাইজার ব্যবহারের আগে পা গরম জলে ডুবিয়ে রেখে পামিস স্টোন দিয়ে ভাল করে ঘষে স্ক্রাব করে নিন। তার পর ময়েশ্চরাইজ়ার লাগিয়ে মোজা পরে নিন।
এতে পায়ের ত্বকে জমে থাকা ময়লাও উঠে যাবে। পায়ের যত্নের পাশাপাশি পায়ের নখেরও যত্ন নিতে হবে। নখ ঠিক ভাবে কাটতে হবে।
এছাড়াও, নখ শুধু কাটলে হবে না। নখ পরিষ্কারও করতে হবে। ময়লা জমে নখের সংক্রমণ থেকেও পায়ের ত্বকও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
শীতকালে পায়ের ত্বকের কথা ভেবে সুতির মোজার উপর ভরসা রাখতে পারেন।
দিনে একটানা সাত-আট ঘণ্টা এক মোজা পরার পর, পরের দিন আর সেই এক মোজা পরবেন না।
মোজা নোংরা না হলে বা তেমন গন্ধ না হলে অনেকেই একই মোজা পর পর দু'দিন ব্যবহার করেন। পায়ের স্বাস্থ্যের জন্য এই অভ্যাস অত্যন্ত খারাপ।
ঘাম না হলেও মোজা এক টানা পরলে পায়ে নানা ছত্রাক সংক্রমণ হয়। তবে মোজা পরার আগে পা মুছে নিন। ভেজা পায়ে মোজা পরা ঠিক হবে না।