BY- Aajtak Bangla
18 APRIL, 2025
শিশুকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো জরুরি, যাতে তার শরীর সব পুষ্টি পায়। বাবা-মায়েরা সন্তানের ভাল চায় সব সময়।
ডিমের এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রয়েছে। শিশুদের খাদ্যতালিকায় ডিম অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। জানুন, কীভাবে সন্তানের খাদ্য তালিকায় ডিম অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডিম একটি শিশুর ওজন নিয়ন্ত্রণ ও বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উচ্চ প্রোটিনযুক্ত ডিম খেলে ক্যালোরির পরিমাণ কমে যায়। এতে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং ঘনঘন খিদে পায় না। এটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
প্রোটিন ছাড়াও ডিমে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। এটি খেলে শিশুরা অতিরিক্ত চিনিযুক্ত জিনিস খাওয়া থেকে বিরত থাকে।
আট মাসের কম বয়সী শিশুদের পিউরি আকারে ডিম খাওয়ানো যেতে পারে। এর চেয়ে বড় বাচ্চাদের নরম সেদ্ধ ডিম খাওয়ানো যেতে পারে।
শক্ত সেদ্ধ ডিম, ১ বছরের বেশি বয়সী বাচ্চাদের খাওয়ানো যেতে পারে।
ছোট বাচ্চাকে ডিম খাওয়ানোর সময় কখনও এতে লবণ, চিনি বা কোনও ধরনের মশলা যোগ করবেন না। শিশুদের কিডনি খুবই দুর্বল এবং তারা অতিরিক্ত লবণ সহ্য করতে পারে না।
বাচ্চাকে ডিম খাওয়ানোর সময়, নিশ্চিত করুন যে তাদের এতে অ্যালার্জি নেই। ডিম খাওয়ার পর যদি শিশুর ফুসকুড়ি, বমি বা শ্বাসকষ্ট হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।