20 JANUARY, 2025
BY- Aajtak Bangla
যদি খাবারের সময়ের মধ্যে ব্যবধান খুব কম বা খুব বেশি হয় তবে এটি হজমের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
দেরি করে খেলে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, যার কারণে আপনাকে অ্যাসিডিটি, গ্যাস এবং বদহজমের মতো সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ না করলে শরীরের ক্ষুধা বেড়ে যেতে পারে এ কারণে মানুষ জাঙ্ক ফুড বা অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করতে থাকে।
দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারের সময়ের মধ্যে সঠিক ব্যবধান বজায় রাখা শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা ডায়াবেটিসের সমস্যাকে কমাতে পারে।
দেরিতে খাবার খেলে হজমে দেরি হয় এবং এর সরাসরি প্রভাব পড়ে ঘুমের ওপর।
শরীর যখন খাবার হজম করতে বেশি সময় নেয়, তখন ঘুমের গুণমানে বিরূপ প্রভাব পড়ে।
দুপুরের খাবারের ৪ থেকে ৬ ঘণ্টা পর রাতের খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
লাঞ্চ এবং ডিনারের মধ্যে দীর্ঘ ব্যবধান থাকলে হালকা ও পুষ্টিকর স্ন্যাক্স খান। এতে উচ্চ প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন ফল, বাদাম, দই বা মুগ ডাল অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
রাতের খাবার হালকা ও ভারসাম্যপূর্ণ রাখুন, যাতে ভালো পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন থাকা উচিত। এতে হজম প্রক্রিয়া সহজ হবে।
ঘুমানোর অন্তত২-৩ ঘন্টা আগে রাতের খাবার খান, এতে হজম প্রক্রিয়া ঠিকঠাক সম্পন্ন হবে এবং রাতে ভালো ঘুম হবে।