20 May, 2025
BY- Aajtak Bangla
চাণক্যের নীতিতে দাম্পত্য সম্পর্কের harmonization বা সুখী বিবাহিত জীবনের জন্য বয়সের ফারাককে গুরুত্বপূর্ণ বলে ধরা হয়েছে।
৫ থেকে ১০ বছরের ফারাক শ্রেয় – চাণক্যের মতে, স্বামীর বয়স স্ত্রীর থেকে ৫-১০ বছর বেশি হলে বোঝাপড়ায় ভারসাম্য থাকে।
অভিজ্ঞতায় পরিণত স্বামী – বয়সে বড় স্বামী সাধারণত অভিজ্ঞ, ফলে সংসারে স্থিরতা ও সুরক্ষা দিতে পারেন।
স্ত্রীর মানসিক পরিপক্বতা দ্রুত আসে – যদিও স্ত্রী বয়সে ছোট, কিন্তু মানসিক পরিপক্বতা দ্রুত আসে, যা ভারসাম্য তৈরি করে।
দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের সম্ভাবনা – বয়সের এই ব্যবধান দাম্পত্য জীবনে ধৈর্য ও সহনশীলতা তৈরি করে।
দায়িত্ববোধ বেশি থাকে স্বামীর মধ্যে – বয়স বাড়লে দায়িত্বের অনুভব বেশি হয়, যা সংসারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
কম বয়সি স্বামী হলে সমস্যা – স্ত্রীর থেকে বয়সে ছোট স্বামী অনেক সময় কম অভিজ্ঞ বা দায়িত্বজ্ঞানহীন হতে পারেন, যা দাম্পত্যে টানাপোড়েন আনে।
বয়সের পার্থক্যে নেতৃত্বের ভূমিকা স্পষ্ট হয় – স্বামী বয়সে বড় হলে নেতৃত্বের ভূমিকা সুস্পষ্ট হয়, যা চাণক্য সম্মত।
মানসিক পরিপক্বতার মিল গুরুত্বপূর্ণ – শুধু বয়স নয়, মানসিক ও চারিত্রিক পরিপক্বতা মিলেও সুখ নির্ভর করে।
সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা – সমাজে বয়সে বড় স্বামীকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয়, যা দাম্পত্য জীবনে চাপ কমায়।