15 May, 2024
BY- Aajtak Bangla
ডিম ভিটামিনে ভরপুর। কিন্তু বেশি তাপমাত্রায় রান্না করলে ভিটামিন নষ্ট হয়ে যায়। এতে কিন্তু আপনারই লস।
ডিমে 'এম্পটি ক্যালোরি' সেভাবে নেই। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখছেন যাঁরা তাঁদের জন্যও এটি ভাল।
ডিমে প্রচুর পরিমাণে, প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ উপাদান, স্বাস্থ্যকর চর্বি, বিভিন্ন অণু উপাদান থাকে।
জানলে অবাক হবেন, ডিমের পুষ্টি গুণ কিন্তু রান্নার পদ্ধতির উপরে অনেকাংশে নির্ভর করে।
ডিম রান্নার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। সেদ্ধ, ভাজা তো আছেই। তাছাড়া শাকসবজি, মশলা আলুর সঙ্গে মিশিয়েও রান্না করা যায়।
অনেকে আবার কাঁচা ডিম খেয়ে নেন। সেক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল, রান্না করলে বিপজ্জনক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হয়ে যায়। কাঁচা ডিম খেলে বদহজম হতে পারে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, রান্না করার পর ডিমের কুসুম আরও বেশি হজমযোগ্য হয়ে ওঠে। দেহে কাঁচা ডিমের মাত্র ৫১% প্রোটিনই শোষিত হয়। কিন্তু রান্না করা ডিমের প্রায় ৯১% প্রোটিনই দেহে শোষিত হয়ে যায়।
জলে ৭-১০ মিনিট সেদ্ধ: এর চেয়ে সহজ রান্না কিছু হয় না। ডিম যত বেশি ফোটাবেন, তার কুসুম ততটাই শক্ত এবং শুকনো হয়ে যাবে।
ডিম ভাল করে ফেটিয়ে কড়াইতে সামান্য তেল দিয়ে সেটা ঢেলে দিন। অমলেট বেশ সুস্বাদু খাবার।
বেশি সময় ধরে, চড়া আঁচে ডিম রান্না করলে তার ভিটামিন নষ্ট হয়ে যায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে ডিমে।
ফলে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু রান্না করলেই ডিমের সম্পূর্ণ উপকার পাবেন। ডিম খাওয়ার সেরা উপায় হল ৬ মিনিট ফুটন্ত জলে সেদ্ধ করা।