BY- Aajtak Bangla
11 DEC, 2024
আজকাল নানা রান্নাতেই ক্যাপসিকাম ব্যবহার করা হয়। বাজারে সবুজ, লাল ও হলুদ রঙর ক্যাপসিকাম কিনতে পাওয়া যায়।
তবে একটু চেষ্টা করলে ছাদ বাগানে টবে খুব সহজেই ক্যাপসিকাম চাষ করা যায়।
ক্যাপসিকাম চাষের জন্য ঝুরঝুরে বেলে দোআঁশ মাটি উপযুক্ত। তবে শীতে ভাল ফলনের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
নার্সারিতে ক্যাপসিকামের বীজ পাওয়া যায়। সেখান থেকে ভাল জাতের বীজ কিনে আনুন। কয়েকটি উন্নত জাতের বীজ হল ক্যালিফোর্নিয়া ওয়াণ্ডার, ইয়োলো ওয়াণ্ডার এবং আর হাইব্রিডের মধ্যে ম্যানহাটন, অনুপম ভারত, রতন ইত্যাদি।
চারা লাগানোর পর মাস খানেক পরে সার প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রতিদিন পরিমিত জল দিতে হবে।
চারা বড় হলে টবে খুঁটি দিয়ে গাছ বেঁধে দিতে হবে। মাঝে মাঝে টবের মাটিতে জন্মানো আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।
ক্যাপসিকাম গাছের পাতায় রোগের উপদ্রব হতে পারে৷ তাই প্রচুর ওষুধের প্রয়োজন হয়।
চারা বসানোর ২ মাস পর থেকেই ফলন পাওয়া যায়।
বাজারে ক্যাপসিকামের ভাল দাম মেলে। বাড়ির প্রয়োজন মিটিয়ে বাকিটা বেচে দিন। ৮০-১৫০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হয়।