BY- Aajtak Bangla
আমরা প্রায়ই দেখি বিভিন্ন তারকা, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কিংবা সংবাদকর্মীদের ফোনালাপ ফাঁস হয়ে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
ফোনে আড়ি পাতার ক্ষেত্রে মূলত স্পাইওয়্যার বা গুপ্তচরবৃত্তির সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়। পেগাসাসসহ আরও কিছু স্পাইওয়্যার আছে, যা স্মার্টফোনে ঢুকিয়ে দিয়ে ফোনের গ্যালারি, ক্যামেরা, মাইক্রোফোনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া যায়।
ফোনে আড়ি পাতা হচ্ছে কিনা তা পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যায় না। তবে কিছু লক্ষণ দেখে আপনি সন্দেহ করতে পারেন।
ফোনে কথা বলার সময় যদি ক্লিক বা ট্যাপ করার মতো শব্দ শোনা যায়, তাহলে তা আড়ি পাতার সংকেত হতে পারে।
ফোন ব্যবহার না করা সত্ত্বেও যদি ফোনের পর্দার আলো জ্বলে ওঠে, তবে তা উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
অচেনা নম্বর থেকে যদি অদ্ভুত লিখিত বার্তা বা মেসেজ আসে, তাহলে বুঝতে হবে স্পাইওয়্যার দিয়ে ফোনে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চলছে।
যদি মনে হয় ফোনে আড়ি পাতা হয়েছে বা ট্র্যাক করা হচ্ছে, তাহলে ফোনের ‘ফ্যাক্টরি রিসেট’ করে সেটিংস প্রাথমিক অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারেন।
ফোনের অবস্থান শনাক্তকরণ বা ট্র্যাকিং থেকে সুরক্ষিত থাকতে সব সময় ভিপিএন (ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক) ব্যবহার করা যেতে পারে।
অপ্রত্যাশিত শব্দ, আলো জ্বলা, অদ্ভুত বার্তা—এগুলো নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা জরুরি।