18th August, 2024
BY- Aajtak Bangla
বাঙালি রান্নাঘরে শাকের কোনও কমতি নেই। পালং শাক, কলমি শাক, লাল শাক, পুঁই শাক, কচু শাক, সর্ষে শাক, পাট শাক কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন।
তবে সব শাকের মধ্যে সবার চেনা-পরিচিত শাক হল কলমি। গরমের দুপুরে কলমি শাক ভাজা দিয়ে খাওয়া যেন জমে ওঠে।
বিশেষজ্ঞের মতে, কলমি শাকে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন, প্রচুর ভিটামিন সি যা শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলমি শাকে থাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, আয়রন ও অন্যান্য জরুরি কিছু উপাদান। যে কারণে এই শাক খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়।
চাল কুমড়োতে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকায় এটি পেট এবং অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
কলমি শাকের পুষ্টি তা অনেক পরিচিত শাকের থেকে অনেকটা বেশি ৷ পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়মিত কলমি শাক খেলে অনেক উপকার হতে পারে।
কলমি শাকের রস সব থেকে উপকারি। তবে শাকের রস যদি একান্তই খেতে না পারেন, তা হলে অবশ্যই এটি দিয়ে বড়া তৈরি করে খেতে পারেন।
কলমি শাকে ভিটামিন এ, সি, আয়রন এবং পানি, যা শরীর, ত্বক ও মস্তিষ্কের জন্য একটি পাওয়ার হাউস হিসেবে কাজ করে।
এটি খেলে ডায়াবেটিসের মতো অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কলমি শাকের জলে পাওয়া ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমায়। এছাড়াও এতে উপস্থিত ফোলেট হোমোসিস্টাইনের মতো রাসায়নিকের বিপদ দূর করতে সাহায্য করে।