BY- Aajtak Bangla
18 August, 2024
টিয়ার শেল বা কাঁদানে গ্যাস সম্পর্কে কমবেশি সবারই ধারণা আছে। টিয়ার গ্যাস রাসায়নিক অস্ত্র তবে প্রাণঘাতী নয়।
এই গ্যাসের প্রভাবে মৃত্যু না হলেও তাৎক্ষণিকভাবে নানারকম ক্ষতি করতে পারে। যেমন, ত্বকে ও মুখে জ্বালাপোড়া করা, শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা এবং গ্যাসের কারণে দেখতে সমস্যা হওয়া।
সেখানে বলা হয়েছে, সাধারণত পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দুই ধরনের কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে। একটি স্প্রে এবং অপরটি বিশেষ ধরনের বন্দুকের মাধ্যমে ছোড়া গ্রেনেড ক্যানিস্টার।
গ্যাস মাস্ক এবং চোখের প্রটেক্টিং গগলস (চশমা) সঙ্গে রাখুন এবং যখনই দরকার হয় পরে ফেলতে হবে। নির্মাণকাজে ব্যবহার করা
কাপড় দিয়ে মুখ, নাক ও চোখ বেঁধে কিছুটা সুরক্ষা সম্ভব, তবে ভেজা কাপড় নয়।
কাঁদানে গ্যাস বাতাসের চেয়ে ভারী বলে সহজে ওপরে ওঠে না, তাই আক্রান্ত হলে দ্রুত উঁচু জায়গায় অবস্থান নিন।
কাঁদানে গ্যাসের ধোঁয়া কাপড়ে লেগে থাকে। তাই বাড়তি পোশাক সঙ্গে রাখতে হবে এবং আক্রান্ত হলে পোশাক বদলে নিতে হবে।
তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ নিয়ে স্পটে যাওয়া যাবে না, এসব কাঁদানে গ্যাসে থাকা ক্রিস্টালকে ত্বকের সঙ্গে আটকে রাখে, ফলে জ্বালাপোড়া বাড়ে।