BY- Aajtak Bangla
7 May 2024
কৃমির কামড় অস্বস্তিতে ফেলে ৮ থেকে ৮০ সকলকেই। শিশুদের সঙ্গে বড়রাও এই সমস্যায় ভোগেন।
কৃমি কামড়ানোর বিষয়টি অনেকেই এড়িয়ে যান। কিন্তু শরীরে কৃমি যে কী মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে, তা অনেকেরই ধারণা নেই।
অনেকেই কৃমির ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়ে বাড়িতে কিছু টোটকাতেই কৃমি কামড়ানো থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কীভাবে? রইল।
অ্যান্টি-প্যারাসাইটিক খাবার যা কৃমি দূর করতে সাহায্য করে রসুন। কাঁচা রসুনের অ্যামাইনো অ্যাসিড পেটের কৃমি মেরে ফেলে।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে দু’কোয়া রসুন খান। এক সপ্তাহ নিয়মিত খান। আধ কাপ জলে দু’টি রসুনের কোয়া দিয়ে সিদ্ধ করে এক সপ্তাহ নিয়মিত খেলেও উপকার পাবেন।
কৃমি দূর করতে নারকেল বেশ কার্যকরী। প্রতি দিন সকালে এক টেবল-চামচ নারকেল কুচি খান।
৩ ঘণ্টা পর এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে দুই টেবল-চামচ ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খান।
দুই টেবল-চামচ মিষ্টি কুমড়োর বীজের গুঁড়ো তিন কাপ জলে আধ ঘণ্টা সিদ্ধ করুন। সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খান।
এ ছাড়া এক টেবল-চামচ মিষ্টি কুমড়োর বীজের গুঁড়োর সঙ্গে সমপরিমাণ মধু মিশিয়েও খেতে পারেন।
একটি গাজর কুচি করে প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান। গাজরের বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, সি এবং জিঙ্ক কৃমি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।
এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সঙ্গে সামান্য নুন মিশিয়ে নিন। এটি প্রতি দিন সকালে খালি পেটে খান।
এ ছাড়া হাফ কাপ গরম জলে, সামান্য হলুদ গুঁড়ো এবং নুন মিশিয়ে খান। পাঁচ দিন নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
আনারসের মধ্যে রয়েছে ব্রোমেলিন এনজাইম। যা প্যারাসাইট মারতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে টানা তিন-চার দিন শুধু আনারস খেয়ে থাকলে কৃমি সম্পূর্ণ সারানো যায়।