19 FEBRUARY 2025
BY- Aajtak Bangla
জন্মের পর প্রতিটি শিশু তাদের বাবা-মায়ের সঙ্গে সবচেয়ে নিরাপদ বোধ করে। শিশুরা জন্মানোর পর থেকে রাতে ঘুমানোর সময় বাবা-মায়ের মাঝে শোয়। কারণ সেসময় তারা মা-বাবার প্রয়োজন অনুভব করে।
মা-বাবার স্পর্শে সব শিশুরা নিজেদের নিরাপদ বোধ করে।
তবে যতই হোক বেশি বয়স পর্যন্ত সন্তানকে একসঙ্গে নিয়ে শোবেন না। এতে বৈবাহিক জীবনে দূরত্ব তৈরি হয়। স্বামী স্ত্রীয়ের মধ্যে বিবাদ তৈরি হয়।
আবার শিশুরও একটা বয়সের পর বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমানো উচিত নয়। এর পিছনে কারণ কী জানুন।
সন্তানের বয়স ৩ থেকে ৪ বছর হলে বাবা-মায়ের থেকে আলাদা ঘরে ঘুমানোর ব্যবস্থা করুন।
সন্তানকে স্বাবলম্বী করতে তাদের আলাদা ঘর দেওয়া জরুরি। একটা সময়ে শিশু প্রাক-বয়ঃসন্ধি পর্যায়ে থাকে, অর্থাৎ যখন শিশুর মধ্যে শারীরিক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে, তখন তাদের আলাদা ঘুমানোর ব্যবস্থা করা উচিত। বয়ঃসন্ধিতে তাঁরা স্বাধীনভাবে বেড়ে উঠবে।
বছরের পর বছর বাবা-মায়ের মাঝখানে শুলে সন্তানের একা ঘুমোনো কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে বাবা-মায়েরা নিজেদের শারিরীক চাহিদা মেটাতে পারেন না। এতে স্বামী-স্ত্রীয়ের শারীরিক চাহিদা পূরণ হয় না।
বাবা-মা যদি দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, তবে সন্তানকে ৪ বছর বয়সের পর থেকেই আলাদা শোওয়াতে হবে।
বয়স বাড়লে শিশুর শরীরের বিকাশ শুরু হয়, রাতে ঘুমানোর সময় শিশুর দেহের বিকাশ ঘটে, তখন তাদের পৃথক ঘরের দরকার পড়ে।