06 Oct, 2024

BY- Aajtak Bangla

দইয়ে এই জিনিস মেশালেই উপকার মেলে, এমনি খেলে লাভ হয় না

অনেকে প্রায় প্রতিদিনই আমাদের খাদ্য তালিকায় দই রাখি। বিশেষ করে দুপুরের খাবারের সঙ্গে দই খাওয়ার প্রচলন বেশি।

দইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি২, ভিটামিন বি ১২ ইত্যাদি।

দইয়ের প্রকৃতি শীতল তাই এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

যাদের গাঁটের ব্যথা, হাড় ক্ষয় ইত্যাদি সমস্যা আছে তারা প্রতিদিন দই খেলে দ্রুত উপকার পাবেন।

এছাড়াও দইয়ে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকায় এটি হাড় এবং দাঁতের জন্য খুবই উপকারী।

দইয়ে প্রাকৃতিকভাবেই প্রোবায়োটিক নামক অ্যাসিড থাকে যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

নিয়মিত দই খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং রোগ জীবাণু ধ্বংস হয়।

দই হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যা প্রতিরোধ করে।

তবে দইয়ের সঙ্গে এই জিনিস মিশিয়ে খেলে সবচেয়ে ভাল উপকার হয়।

মধুতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ইত্যাদি। চলুন জেনে নেওয়া যাক দইয়ের সাথে মধু মিশিয়ে খেলে কী কী উপকার পাওয়া যায়।

দইয়ে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং মধুতে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ থাকে। তাই দই এবং মধু একসাথে খেলে শরীর সারাদিন চনমনে থাকে।

দই এবং মধুতে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক থাকে যা পেট এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

দই এবং মধুতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো থাকলে গাঁটের ব্যথা, হাড় ক্ষয় ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

দই এবং মধুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত দই এবং মধু খেলে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ থাকে।

মধুতে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে তাই এটি পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত মধু খেলে ডায়াবেটিস, ওজন বৃদ্ধি এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।