BY- Aajtak Bangla
23 April, 2025
দেশি ঘি—শক্তি, পুষ্টি ও সুস্বাস্থ্যের অন্যতম উৎস। আয়ুর্বেদে ঘিকে “অমৃত” বলা হয়, কারণ এতে রয়েছে শরীরচর্চার জন্য দরকারি ভিটামিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড।
শিশুর জন্মের ছয় মাস পর (সঠিক হলে ৬ মাস পর) — যখন শিশুর হজম ব্যবস্থা মজবুত হয়, তখনই রুচিবর্ধক হিসেবে খাবারে দিতে শুরু করুন।
পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ: ভিটামিন A, D, E, K – হাড়, দৃষ্টিশক্তি ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
শর্ট-চেইন-মিডিয়াম-চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে দ্রুত শক্তি জোগায়, শিশুদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটায়।
কতটা ঘি খাওয়াবেন? ৬–৯ মাস: দিনে ২ বার, ১/৪ চা-চামচ।
৯–১২ মাস: দিনে ২ বার, ১/২ চা-চামচ।
১২ মাস পার হবার পর: দিনে ২ বার, ১/৪–১/২ চা-চামচ (বয়স অনুযায়ী সামঞ্জস্য করবেন)।
খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে দিন: দুধ, ডালখিচুড়ি বা হালকা ভাতের সঙ্গে মিশিয়ে দিলে শিশুর সহজে গ্রহণযোগ্য হয়।
দেশি ঘি শিশুর বৃদ্ধি, শক্তি ও মস্তিষ্কের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।