রসগোল্লা থেকে কালাকাঁদ, এই মিষ্টিগুলি খেলেই পড়বেন বিপদে
মিষ্টি খেতে কম-বেশি সকলেই ভালোবাসেন। যদিও স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে অনেকেই মিষ্টি এড়িয়ে চলেন।
তবে কোনও অনুষ্ঠান বা পুজোর সময় ডায়েট ভুলে মিষ্টির ওপর হামলে পড়ে সকলেই।
এত ধরনের ভারতীয় মিষ্টি রয়েছে কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন তা ভেবে পান না। কিন্তু জানেন কোন মিষ্টিতে কতটা ক্যালোরি রয়েছে।
ঘিয়ে ভাজা গরম গরম গুলাব জামুন খেতে ভাল হলেও তা শরীরের পক্ষে মোটেও সুখদায়ক নয়। ১৫০ থেকে ২০০ ক্যালোরি রয়েছে গুলাব জামুনে।
বর্ষায় সকালে গরম জিলিপি আর এক কাপ দুধ চা, আর কিছুই চাই না। কিন্তু এই একটা জিলিপিতে রয়েছে ১৫০-২০০ ক্যালোরি।
বাঙালির একেবারে ঘরের মিষ্টি বলা যায় রসগোল্লাকে। এই মিষ্টি জনপ্রিয়তা পেয়েছে বিদেশেও। একটি রসগোল্লায় রয়েছে ১০০ থেকে ১৫০ ক্যালোরি।
একটাতে কিছুতেই মন ভরবে না। একাধিক রসমালাই খেলে তবে যদি আপনার মন ভরে। তবে এক বাটি রসমালাইতে রয়েছে ২০০ থেকে ২৫০ ক্যালোরি।
বাঙালির অতি পছন্দের মিষ্টি কালাকান্দ। খেতে সুস্বাদু হলেও একটা কালাকান্দে রয়েছে ১৫০ থেকে ২০০ ক্যালোরি।
গণেশ পুজোয় মোদক প্রসাদ হিসাবে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। আর এটা খেতেও ভারী ভাল। তবে জানেন কী একটি মোদকে রয়েছে ১০০ থেকে ১৫০ ক্যালোরি।
নারকেল নাড়ু বাঙালিদের ঘরের প্রাণ বলা যায়। লক্ষ্মীপুজো হোক বা বিজয়া দশমীর প্রণাম নারেকল নাড়ু ছাড়া সবটাই অসম্পূর্ণ। এই একটা নাড়ুতে পাওয়া যায় ১৫০ থেকে ২০০ ক্যালোরি।
কাজু বরফি খেতে ভালোবাসেন না এমন মানুষের সংখ্যা কমই। উপহার হিসাবে অনেকেই এই মিষ্টিকে বেছে নেন। তবে একটা বরফিতে রয়েছে ১৫০-২০০ ক্যালোরি।
ঘি দিয়ে তৈরি বেসনের লাড্ডু মুখে দিতেই স্বর্গীয় অনুভূতি পেলেও এই একটা লাড্ডুতে পাওয়া যায় ১৫০ থেকে ২০০ ক্যালোরি।
সুজির হালুয়া কম-বেশি সকলের বাড়িতেই হয়ে থাকে। অনেকেই লুচি-পরোটার সঙ্গে এটা খেতে ভালোবাসেন। এই হালুয়াতে রয়েছে ১০০ থেকে ১৫০ ক্যালোরি।