10 February 2024
BY- Aajtak Bangla
সমভাবনার মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন, কারও সঙ্গে কারও সঙ্গে তুলনা করবেন না।
ইন্টারনেট-প্রযুক্তির দুনিয়া থেকে বেরিয়ে বাস্তবের দুনিয়ায় আসুন। মোবাইল, ল্যাপটপ বন্ধ করে বেরিয়ে পড়ুন। প্রকৃতিতে সময় কাটান।
বুকভরে শ্বাস নিন মুক্ত হাওয়ায়। এতে আপনার ভেতর প্রাকৃতিক হরমোন ‘এন্ডোরফিন’ নিঃসরণের পরিমাণ বেড়ে যাবে। বাড়বে মানসিক শক্তি ও আত্মবিশ্বাস।
রিলস নয়, রিয়েল ভাবুন। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, এক্স—এসব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যে দেখনদারির ঝকমারি দুনিয়া, তা নিশ্চয়ই বুঝিয়ে বলতে হবে না।
নিজেকে হীন ভাবার প্রবণতা বন্ধ করতে নিজের বিক্ষিপ্ত মনকে কেন্দ্রীভূত করা দারুণ এক টোটকা।
প্রিয় মানুষের সঙ্গ ভালো থাকার মোক্ষম কারণ হতে পারে। কিন্তু মানুষটি যদি নেতিবাচক মানসিকতার হয়, তাহলে জীবন হয়ে উঠতে পারে বিষাক্ত, যন্ত্রণাময়। এমন সম্পর্ককে বিদায় জানান।
দৈনন্দিন শরীরচর্চা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে জোর দিন। শরীর ও মনের যত্ন নিন। নিয়মিত হাঁটুন। জিমে সময় কাটান। খেলাধুলা করুন।
পরনিন্দা-পরচর্চা আনন্দদায়ক কিন্তু ক্ষতিকর। ফাস্ট ফুডের মতো। খেতে ভালো, কিন্তু অতি অস্বাস্থ্যকর।
নিজের প্রতি নিজের ভালোবাসা অনেক কিছুর মীমাংসা করে দিতে পারে। আত্মসমালোচনা থাকুক, তবে তা অতটা নির্মম না হোক।
কৃতজ্ঞতাবোধ রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য হ্রাস করে ইতিবাচক অনুভূতিগুলোকে অধিক কর্মক্ষম করে তোলে।
একটা শর্তহীন ভালোবাসা বজায় রাখুন নিজের প্রতি। যখন আপনিই আপনাকে ভালো না বাসতে পারছেন, শ্রদ্ধা করতে না পারছেন, তখনই কিন্তু নিজের অজান্তে নিজেকে তুলনা করছেন অন্যের সঙ্গে।