BY- Aajtak Bangla
28 April, 2025
দীর্ঘসময় গরম আবহাওয়ায় থাকলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে গিয়ে হিটস্ট্রোকের আশঙ্কা তৈরি হয়। ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ালেই বিপদের ঘণ্টা বাজে।
গরমে হঠাৎ বিভ্রান্তি, উল্টাপাল্টা কথা বলা, খিঁচুনি বা অজ্ঞান হয়ে পড়া হলে তা হিটস্ট্রোকের সতর্কবার্তা।
দেহের অতিরিক্ত উত্তাপে বমি ভাব, মাথার দপদপানি ও ত্বকের লালচে রঙ পরিবর্তন হিটস্ট্রোকের প্রধান উপসর্গ।
আক্রান্ত হলে ছায়া বা শীতল স্থানে সরিয়ে জামাকাপড় হালকা করুন এবং পানি ছিটিয়ে দেহ ঠাণ্ডা করার চেষ্টা করুন।
বেশি কাপড় শরীরের ঘাম শুকাতে বাধা দেয়, ফলে তাপমাত্রা কমতে পারে না। হালকা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরা বাধ্যতামূলক।
গরমে পর্যাপ্ত জল না খেলে শরীর আর্দ্রতা হারায়, এতে দ্রুত হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি তৈরি হয়।
তাদের স্নায়ুতন্ত্র ঠিকমতো গরম সহ্য করতে পারে না, তাই বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন।
পার্ক করা গাড়ির ভেতর ১০ মিনিটেই তাপমাত্রা প্রায় ২০ ডিগ্রি বেড়ে যায়, যা জীবনহানির ঝুঁকি বাড়ায়।
ঠাণ্ডা পরিবেশ থেকে সরাসরি তাপপ্রবাহের মধ্যে যাওয়া হলে শরীরের খাপ খাওয়ানোর সময় কমে যায়, ফলে দ্রুত হিটস্ট্রোক হয়।