04 April, 2024
BY- Aajtak Bangla
ওয়াশিং মেশিন কেনার ক্ষেত্রে ক্রেতাদের সাধারণত তিনটি চাহিদা থাকে। ১. বিদ্যুৎ আর জল সাশ্রয়ী হবে। ২. কাপড় ভালোমতো পরিষ্কার হবে এবং ৩. দাম সাধ্যের মধ্যে থাকবে।
সাধারণত অটোমেশন আর ম্যানুয়াল এই দুই প্রক্রিয়ায় ওয়াশিং মেশিন কাজ করে। তবে ক্রেতাদের কাছে আধা স্বয়ংক্রিয় (সেমি অটো) আর পুরো স্বয়ংক্রিয় (অটোমেটিক) ওয়াশিং মেশিনগুলোর চাহিদা বেশি।
ওয়াশিং মেশিনগুলোর মেকানিজমে সাধারণত দুই রকম সেটআপ দেখা যায়। ফ্রন্ট লোডিং আর টপ লোডিং।
ফ্রন্ট লোডিং ওয়াশিং মেশিনের দরজা (যেখান দিয়ে ময়লা কাপড় ভেতরে ঢোকানো হয়) সামনে থাকে।
ওয়াশিং মেশিনে সাধারণত দু-ধরনের হয়- টপ লোডিং ও ফ্রন্ট লোডিং। তবে দু-ধরনের মেশিন পরিষ্কার করার ধরন প্রায় একই।
অন্যদিকে টপ লোডিং ওয়াশিং মেশিনের দরজা ওপরের দিকে থাকে। এমন ওয়াশিং মেশিনে ডিটারজেন্ট, লিকুইড ডিটারজেন্ট বা কাপড় ভালো রাখার জন্য বিশেষ লিকুইড ইত্যাদি ঢালার জন্য আলাদা চেম্বার থাকে।
ওয়াশিং মেশিনের দাম সাধারণত ব্র্যান্ড ও সুবিধার ওপর নির্ভর করে। সবচেয়ে সাশ্রয়ী দামের ওয়াশিং মেশিন জন্য গুনতে হবে সাড়ে ১১ থেকে ১২ হাজার টাকা।
আধুনিক যুগে স্মার্ট সব দরকারি ফিচার হিসেবে ওয়াশিং মেশিনে যুক্ত হয়েছে ইনভার্টার, মুঠোফোনে মেশিন কন্ট্রোল সিস্টেম, স্মার্ট ওয়াশ, অক্সিওয়ার ওয়াশসহ নানা কিছু। এগুলোর ওপরও দাম নির্ভর করে অনেক সময়।
কাপড়ের ধরন বুঝে সে অনুযায়ী যন্ত্রের সেটিংস ঠিক করে কাপড় ধুতে হবে। সুতি, সিল্ক, উল, স্প্যানডেক্স, লিনেন, পলিস্টার ইত্যাদি সব কাপড়ের ধরন বুঝে সে অনুযায়ী সময় আর ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুতে হবে।