BY- Aajtak Bangla
BY- Aajtak Bangla
23 March, 2025
বাঙালিদের অনেকেই শাক খেতে চান না। কিন্তু কলমি শাকের মতো সামান্য শাকেও ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি রয়েছে ভরপুর।
সর্দি-কাশির ধাত থাকলে কলমি শাক খেতে পারেন। তবে খুব বেশি সময় ধরে রান্না করবেন না। একটু সবুজ ভাব যেন থাকে।
কলমি শাক ক্যালসিয়ামের একটি ভাল উত্স। তাই বাড়ন্ত শিশুদের জন্য এটি বেশ উপকারী।
কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে কলমি শাকে উপকার মিলতে পারে। কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে।
কলমি শাকের এই গুণাবলীর জন্য এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। রক্তাল্পতা, লিভারের সমস্যা, ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধে কলমি শাক সাহায্য করে।
কলমি শাকের ভিটামিন চোখ ভাল রাখতে সাহায্য করে। তাই চোখ ভাল রাখতে নিয়মিত কলমি শাক খাওয়া উচিত্।
কিডনির সমস্যা, দুর্বল হজম শক্তি, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা, কিডনির রোগ থাকলে সেক্ষেত্রে কলমি শাক খাওয়া উচিত্ নয়।
যে কোনও শাক-সবজিরই উপকারিতা পেতে হলে তা সঠিকভাবে রান্না করতে হবে। কলমি শাকের ক্ষেত্রেও তাই।
শাক ধুয়ে তারপর কাটবেন। কেটে ধোবেন না। খুব বেশি সময় ধরে কলমি শাক রান্না করতে থাকবেন না। নরম হওয়া পর্যন্ত রান্না করলেই যথেষ্ট।