14 February 2023
বাঙালি বাড়িতে ঢ্যাঁড়স প্রায় নিয়মিত সবজি। ঢ্যাঁড়স ভাজা বা তরকারি তো আছেই, ঢ্যাঁড়স সেদ্ধ করে আলুভাতে দিয়ে মেখেও খান অনেকের।
এতে রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মতো বিবিধ পুষ্টি উপাদান।
এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-আলসার, অ্যান্টি-ক্যান্সার ইত্যাদি গুণও পাওয়া যায়। ফলে বুঝতেই পারছেন ঢ্যাঁড়স কতটা উপকারী!
তবে সবার জন্য নয় কিন্তু। শরীরে কয়েকটি সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়স খেলে হিতে বিপরীতও হতে পারে।
এখন বারো মাসই ঢ্যাঁড়স মেলে। আগে গরমকালেই খাওয়ার চল ছিল। ঢ্যাঁড়স কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস এমনকি খুশকির সমস্যার জন্য অব্যর্থ দাওয়াই হলেও সকলের জন্য কিন্তু তা নয়।
কিডনির সমস্যায় ঢ্যাঁড়স এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। শুধু তাই নয় কিডনি ও পিত্তথলিতে পাথর থাকলেও ঢ্যাঁড়স খাওয়া উচিত নয়।
ঘন ঘন পেট ফাঁপা, পেটের সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়স এড়িয়ে চলুন। আপনি চাইলে সীমিত পরিমাণে ঢ্যাঁড়স খেতে পারেন।
কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়স এড়িয়ে চলাই ভালো। বেশিরভাগ মানুষই ভাজা ঢ্যাঁড়স খেতে পছন্দ করেন।
কিছু মানুষের হজমশক্তি দুর্বল। তাঁরা ঢ্যাঁড়স খেলে পেট খারাপের মতো সমস্যা হতে পারে। তাই ঢ্যাঁড়স থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।