BY- Aajtak Bangla
30 April, 2024
গরম পড়েছে জাঁকিয়ে। আম-কাঁঠালের সঙ্গে লোভনীয় যে বস্তুটি বাজার গরম করবে তা হল লাল টুসটুসে লিচু।
আঃ, সুস্বাদু লিচু খেতে যেন অমৃত। মুখে দিলেই একটা ঠান্ডা অনুভূতি। ভাল লাগলেও এই ফল সকলের খাওয়া বারণ।
লিচু খুবই মিষ্টি ফল তাই ডায়াবিটিস রয়েছে যাঁদের, তাঁদের এই ফল এড়িয়ে চলাই ভাল।
এ ছাড়াও অন্তঃসত্ত্বা মহিলারাও এই ফল এড়িয়ে চলবেন। নইলে গর্ভে প্রভাব পড়তে পারে।
এ ছাড়াও লিচু খাওয়ার আগে সুস্থ মানুষেরও কিছু অবশ্য পালনীয় নিয়ম মেনে চলা জরুরি। নইলে বিপদ বাড়তে পারে।
লিচুর মধ্যে থাকা বেশ কিছু যৌগ হজমক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সকালে খালি পেটে লিচু খেলে তা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। ফলে শরীর খারাপ হয়ে যেতে পারে।
লিচু খেয়ে বেশি ক্ষণ খালি পেটে থাকাও যাবে না। কারণ, লিচুতে থাকা ‘এমসিপিজি’ বা ‘মিথাইলেনসাইকোপ্রপাইগ্লিসারিন’ রক্তে থাকা শর্করার মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে।
লিচু রক্তে গ্লুকোজ়ের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। ডায়াবিটিসের রোগী তো বটেই, সাধারণকেও লিচু খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
সন্তানসম্ভবা মহিলাদের রক্তে শর্করার ভারসাম্য এমনিতেই ওঠানামা করে। তার উপর যদি এই মিষ্টি ফল খেলে, ব্লাড সুগার হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে।
আধ পাকা লিচু খেলে হঠাৎ করেই বমি ভাব বেড়ে যেতে পারে। কারণ,এর মধ্যে থাকা হাইপোগ্লাইসিন-এ বমির প্রবণতা বৃদ্ধি করে।