BY- Aajtak Bangla
21 July, 2024
অধিকাংশ নারী সঙ্গীর কাছ থেকে ‘ইমোশনাল সাপোর্ট’ বা আবেগময় সমর্থন আশা করেন।
চমক বলতে বিশাল কিছু হতে হবে, তা নয়। হুট করে এক বিকেলে মুঠোফোনে রোমান্টিক খুদে বার্তা, এক সন্ধ্যায় অপ্রত্যাশিত কোনো উপহার কিংবা মাঝেমধ্যে বাইরে কোথাও ঘুরতে যাওয়া—নারীরা এসব পছন্দ করেন।
সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত কিছু সময় কাটানো নারীদের কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। পুরুষেরা বলতে পারেন, বাড়িতে থাকলে তো একসঙ্গে থাকা হচ্ছেই। মনে রাখবেন, একসঙ্গে থাকা আর একান্ত সময় কাটানো ভিন্ন বিষয়।
একটু উষ্ণ আলিঙ্গন, কপালে চুম্বন এঁকে দেওয়া, প্রশংসা এবং যথেষ্ট মনোযোগ—এসবই নারীকে ভালোবাসার অনুভূতি দেয়। আর এসব কখনো তাঁরা মুখে বলে চেয়ে নেন না।
হাতের কাজে টুকটাক সাহায্য করলে, পাশে থাকলে নারীরা খুশি হন। মুখে ‘লাগবে না’ বললেও হাত গুটিয়ে থাকবেন না, বরং পাশে গিয়ে দাঁড়ান, কিছু একটা এগিয়ে দিন। ব্যস, তাতেই অনেক সময় কঠিন বরফও গলে জল হয়ে যায়।
নিজের আবেগ-অনুভূতি, মতামত, ব্যক্তিগত সীমারেখাকে সঙ্গী যেন যথাযথ সম্মান করে, এটা প্রায় সব নারীর চাওয়া। আর এসব কখনো মুখ ফুটে বলার বিষয়ও নয়। তাই পুরুষ সঙ্গী হিসেবে এসব বিষয় মাথায় রাখুন, মেনে চলুন।
সঙ্গীর কাছে নারীরা আবেগময় ঘনিষ্ঠতা আশা করেন। নিজেদের মধ্যে আন্তরিক যোগাযোগ এবং ভালো বোঝাপড়াও তাঁদের কাম্য। এসব বিষয় দাম্পত্য সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করে।