সহকর্মীর সঙ্গে যাঁদের প্রেমের সম্পর্ক থাকে, তাঁরা নিজেদের চাকরি নিয়ে অন্যদের চেয়ে বেশি সন্তুষ্ট থাকেন।
ইতিবাচক সম্পর্কের কারণে দলের মধ্যে সংহতি ও সহযোগিতা বাড়ে। কাজের ক্ষেত্রে বজায় থাকে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ।
অফিসে প্রেমের সম্পর্ক থাকলে একজন সাধারণত নিজেকে আরও উন্নত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সচেষ্ট থাকেন। ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে সীমারেখা টানতে আগের চেয়ে বেশি সক্ষম হন।
অফিসে প্রেমের সম্পর্ক থেকে অনেক সময় স্বার্থের দ্বন্দ্ব দেখা দেয়।
প্রেম তো আর গোপন থাকে না। তাই অফিসে প্রেমের সম্পর্কের সঙ্গে সঙ্গে নানা ধরনের কানাঘুষা হয়, ডালপালা মেলে নানা গুজব।
এতে অফিসে একজনের সুনাম ক্ষুণ্ন হতে পারে, তিনি আর আগের মতো স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করতে না-ও পারেন।
কোনো সম্পর্কই সব সময় মধুর থাকে না। সম্পর্কে ঝড়ঝাপটা আসবেই।
অফিসে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে অনেকেই পেশাদারত্ব বজায় রাখতে পারেন না। কেউ কেউ অন্যায্যভাবেই সঙ্গীকে একটু বেশি সুযোগ-সুবিধা দেন।
সম্পর্কটি ভেঙে গেলে দুজনেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়তে পারেন। এতে কাজের ক্ষতি হয়। অফিসের স্বাভাবিক কাজের গতি নষ্ট হতে পারে।
কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লে কিছু আইনগত এবং নীতিগত সমস্যায় পড়তে হতে পারে। বিশেষ করে যদি প্রেমিক যুগলের একজন আরেকজনের অধীনে কাজ করেন।