22 January 2024

BY- Aajtak Bangla

মা লক্ষ্মীকে  এই ধরনের ফুল  দেবেন না, গৃহত্যাগী হবেন সম্পদের দেবী

 বাস্তুশাস্ত্রে, একজন ব্যক্তির কী কী কাজ করা উচিত এবং কীভাবে তার উপকার পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বাস্তুশাস্ত্রের এই নিয়মগুলি মেনে চললে, দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ ব্যক্তির উপর থাকে।

হিন্দু ধর্মে মা লক্ষ্মীকে সম্পদের দেবী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, যাঁকে দেবী লক্ষ্মী আশীর্বাদ করেন তাঁর কখনও অর্থের অভাব হয় না।

এমন পরিস্থিতিতে বাস্তুর এমনই কিছু নিয়ম ও প্রতিকারের কথা বলা হয়েছে, যা অবলম্বন করলে কোনও ব্যক্তিকে কখনও আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয় না এবং সেই সঙ্গে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদও ব্যক্তির উপর থাকে।

 চলুন জেনে নেওয়া যাক বাস্তুশাস্ত্রে  দেবী লক্ষ্মীর কিছু বিশেষ প্রতিকার ও নিয়ম সম্পর্কে।

মন্দির স্থাপনের সঠিক দিকটি বাস্তুশাস্ত্রে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। যার মতে ঈশান কোন অর্থাৎ উত্তর ও পূর্বের দিকটিকে মন্দির স্থাপনের জন্য উপযুক্ত বলে মনে করা হয়।

এছাড়াও মনে রাখবেন মন্দিরটি এমন জায়গায় হওয়া উচিত যেখানে সূর্যের আলো এবং বাতাস উভয়ই আসতে পারে এবং যেতে পারে।

লক্ষ্মী দেবীর আরাধনা করার সময় মনে রাখবেন পতিত ফুল, দুর্গন্ধযুক্ত ফুল বা যার পাপড়ি ভেঙে গেছে এমন ফুল ব্যবহার করবেন না।

 পুজোর সময় লক্ষ্মী দেবীর আরাধনায় যে ফলগুলি ব্যবহার করা হয় সেগুলি যেন কাটা বা ভাঙা না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখুন। পরিবর্তে, সেই সময়ে ঈশ্বরের কাছে আস্ত ফল নিবেদন করুন।

বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, বাড়ির মন্দিরের কাছে ভুল করেও চপ্পল বা নোংরা কাপড়ের লন্ড্রি ব্যাগ রাখবেন না। আসলে এটি নিজের দিকে নেতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে।

 এছাড়াও, হিন্দু বিশ্বাস অনুসারে, দেবী লক্ষ্মী সেখানেই থাকেন যেখানে পরিচ্ছন্নতা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মন্দিরের পাশাপাশি ঘরের পরিচ্ছন্নতার দিকেও খেয়াল রাখুন।