BY- Aajtak Bangla
8th December, 2024
সমবয়সী প্রেম বা বিয়ে নতুন কিছু নয়। বর্তমানে অনেকেই স্কুল কলেজে পড়ার সময়ই সমবয়সী সঙ্গীকে পার্টনার হিসেবে বেছে নেয়।
সমবয়সী বিয়েতে অনেক সুবিধা যেমন রয়েছে তেমন রয়েছে অনেক সমস্যা। যদিও অসুবিধাই বেশি।
স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের দ্বিগুণ হওয়াটাই বেশ ভাল। সমবয়সে বিয়ের ক্ষেত্রে কিছু কমন সমস্যা আমরা প্রায়ই দেখতে পারি যা বিষিয়ে তুলতে পারে দাম্পত্য জীবন।
অনেক সময় দেখা যায়, সমবয়সী পুরুষ নারীর কাছে মানসিক দিক থেকে ভ্রাতৃতুল্য হয়। কিন্তু পুরুষটির আচরণে এসে পড়ে কর্তৃত্ব।
যেহেতু নারীটি ওই পুরুষ থেকে পরিণতমনস্ক, সেই কারণে তার থাকে দিদিগিরি। অচিরেই শুরু হয়ে যায় ব্যক্তিত্বের সংঘাত।
আবার এমনও হয়, যুক্তি-বুদ্ধি নিয়ে গড়ে ওঠা মেয়েটির নিজস্ব চিন্তা ভাবনাকে সম্মান দেখানোর মানসিকতা থাকে না পুরুষটির।
মেয়েদের যেহেতু পারিপার্শ্বিকতা বোঝার ক্ষমতা একটু বেশি। ছেলেটির তুলনায় মেয়েটি যখন বেশি সচেতন তখন তা হয় দাম্পত্য জীবনে মতভেদ, জটিলতা ইত্যাদির কারণ হয়। একে অপরকে যথাযথ সম্মান দিতে নারাজ।
আবেগের ভাটা পড়লে সম্পর্কের পরিণতি হয় ডিভোর্সে। তবে এই সংঘাতের মধ্য দিয়ে কেউ টিকে গেলে আসে আর এক ঝামেলা।
দু'জনেরই বয়স যখন ৪০ থেকে ৪৫-এর মধ্যে। নারীদের জীবনে এটি একটি টার্নিং পয়েন্ট।
নানা স্বাভাবিক সঙ্কট তৈরি হয় এ সময়। সন্তান ধারনের ক্ষমতা হারায়, স্বামীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনিচ্ছা, ক্যালসিয়ামের অভাব ঘটে।
সমবয়সে বিয়ে করা মানে অশান্তিকে বাড়িতে আনা। পাত্রীর চেয়ে পাত্রের বয়স কমপক্ষে ৫ বছর এবং বেশি হলে ৯ বছরের মধ্যে থাকা উচিত।