BY- Aajtak Bangla
12th September, 2024
বাঙালি হেঁসেলে মুসুর ডালকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার রীতি বহুদিন ধরেই প্রচলিত।
তাই কোনও প্রাণী বা প্রাণীজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসাবেই ধরা হয় মুসুর ডালকে।
ভেষজ প্রোটিন হলেও মুসুর ডালকে অ্যানিমাল প্রোটিন হিসেবে গণ্য করার প্রবণতা আছে অনেক রান্নাঘরেই।
যার ফলে নিরামিষ দিনে অথবা কোনও পুজো-শুভকাজে এই ডাল রান্না করা হয় না।
নিরামিষ আহার যাঁরা করেন তাঁদের ডায়েটে প্রোটিনের অন্যতম উৎস ডাল ৷ মুগ, মুসুর, মটর, ছোলা, বিউলি, খেসারি-সহ সব ডাল থেকেই আমরা কম বেশি প্রোটিন পাই।
কিন্তু মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। মুসুর ডালে ২২.৩ ভাগ প্রোটিন থাকে। সয়াবিনে প্রোটিনের অংশ ৪৩ ভাগ।
মুসুর ডালকে অনেকেই বলে থাকে গরীবেন প্রোটিন। এই ডালে প্রোটিনের ভাগ এতটাই বেশি।
সনাতন ধর্ম মতে, যে খাবারে প্রোটিনের উৎস বেশি সেই খাবারকে আমিষের মধ্যে ধরা হয়। কারণ এই ধরনের খাবার দেহে উত্তেজক তৈরি করে।