20  APRIL, 2025

BY- Aajtak Bangla

কিশোরী মেয়েকে এই ৫ শিক্ষা দিন, জীবনের প্রতিটি লড়াইয়ে  আত্মবিশ্বাসী থাকবে

আজকাল প্যারেন্টিং  করা সহজ নয়। একটু অসাবধানতার কারণে শিশুদের উপর খারাপ প্রভাব পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

কিশোরী কন্যার লালন-পালন করা আরও বড় চ্যালেঞ্জ। অনেক সময় বাবা-মায়েরা সঠিক সময়ে কিছু জিনিস বাচ্চাদের ব্যাখ্যা করতে পারেন না, যার কারণে শিশুদের পিছিয়ে পড়ার ভয় থাকে।

একজন বেড়ে ওঠা মেয়েকে সঠিক সময়ে কিছু কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনার মেয়ে শীঘ্রই ১২ বছর পার করে কিশোরী হতে চলেছে, তাহলে তাকে কিছু বিষয় ব্যাখ্যা করার সময় এসেছে। আসুন জেনে নিই কিশোর বয়সে পা রাখছে এমন একজন কন্যাকে কোন বিষয়গুলো বোঝানো গুরুত্বপূর্ণ।

আপনার মেয়ে, যে কিশোর বয়সে পা রাখছে, তাকে তার অনুভূতি সম্পর্কে খোলামেলা কথা বলতে শেখান। যেসব বাচ্চারা বাবা-মা তাদের এই শিক্ষা দিতে অক্ষম, তারা প্রায়শই তাদের মতামত প্রকাশ করতে লজ্জা পায়।

আবেগ বোঝান

এটি আপনার মেয়েকে আপনার সঙ্গে  খোলামেলা কথা বলতে উৎসাহিত করবে।

এই বয়সে কাকে বিশ্বাস করতে হবে আর কাকে বিশ্বাস করতে হবে না তা শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের নিরাপত্তার জন্য প্রথম সঠিক পদক্ষেপ নিতে শেখাবে।

কাকে বিশ্বাস করবেন

একজন বেড়ে ওঠা কন্যাকে সঠিক সময়ে সহানুভূতি দেখানো শেখানো উচিত। তাকে বলুন কীভাবে তার অন্যদের সুখ-দুঃখে সমর্থন করা উচিত। অন্যদের সুখের সময়ে তাদের জন্য কীভাবে খুশি হতে হয় এবং কষ্টের সময়ে তাদের দুঃখ ভাগাভাগি করতে হয় তা জানা উচিত।

সহানুভূতি প্রকাশ করা

সত্য অনেক বড় জিনিস। আপনার মেয়েকে বলুন যে, সবসময় সত্যকে সমর্থন করা গুরুত্বপূর্ণ। মিথ্যা কথা ভবিষ্যতে বড় সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই মিথ্যা বলার পরিবর্তে সর্বদা সত্য বলা উচিত।

সত্যের সঙ্গে দাঁড়াও

আপনার বেড়ে ওঠা মেয়েকে সময়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করুন। সাফল্যের জন্য এই গুণটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ তাও তাকে বলুন। তাকে বলুন যে চলে যাওয়া সময় আর ফিরে আসে না, তাই সময়ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা গুরুত্বপূর্ণ।

সময়ের গুরুত্ব