01 Feb, 2025
BY- Aajtak Bangla
শীতকালে পেঁয়াজকলি খেতে কে না ভালবাসে? এর অনেক পুষ্টিগুণও রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের পাশাপাশি খনিজ পদার্থও থাকে।
পেঁয়াজপাতায় থাকা সালফার যৌগ ছত্রাকের বৃদ্ধি প্রতিহত করে এবং ভিটামিন 'কে' রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজপাতায় ভিটামিন 'সি' ও কোয়ারসেটিন নামক ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে, যা কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
অ্যাজমা ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ: পেঁয়াজপাতার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-হিস্টামিন উপাদান আর্থ্রাইটিস ও অ্যাজমার উপসর্গ কমাতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজপাতায় লুটেইন ও জিয়াজেনথিন নামক ক্যারোটিনয়েড রয়েছে, যা চোখের সুরক্ষা ও স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি বজায় রাখতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজকলি ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ, যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজের রস টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ বাড়াতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজকলি সর্দি, কাশি ও জ্বরের উপসর্গ কমাতে সহায়তা করে।
পেঁয়াজপাতায় থাকা কোলাজেন সংশ্লেষণ হাড়কে শক্তিশালী ও মজবুত করে।
তবে পেঁয়াজকলি গ্রহণে অ্যাসিডিটি বা বদহজমের সমস্যা হতে পারে। এছাড়া, যাদের রক্তে পটাশিয়াম বা ভিটামিন 'কে' এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়, তাদের জন্য পেঁয়াজপাতা সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করা উচিত।