21 April, 2025
BY- Aajtak Bangla
ভাত, রুটি বা পরোটা—সব কিছুর সাথেই মানিয়ে যায় রাজস্থানের এই টক-ঝাল পেঁয়াজ-তেঁতুল তরকারি।
গরমে মুখরোচক খাওয়া কষ্টকর: অধিকাংশ মানুষই গরমকালে তেল-মশলা কম খেতে চান। এই রেসিপি হালকা কিন্তু তীক্ষ্ণ স্বাদের, যা গরমে স্বস্তি দেয়।
রাজস্থানের ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতি: মরু অঞ্চলের মানুষজন গ্রীষ্মে পেঁয়াজ ও তেঁতুল দিয়ে শরীর ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করেন।
পেঁয়াজের উপকারিতা: পেঁয়াজ প্রাকৃতিক কুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে, দেহের তাপমাত্রা কমায় এবং হজমেও সাহায্য করে।
তেঁতুলের গুরুত্ব: তেঁতুলে থাকা টারটারিক অ্যাসিড শরীরকে ডিটক্স করে, পেট ঠান্ডা রাখে ও হজম বাড়ায়।
বিশেষ কাটিং পদ্ধতি: ছোট পেঁয়াজে যোগচিহ্নের মতো কাটা দিলে মশলা ভালোভাবে ঢুকে যায়, কিন্তু কোয়া খুলে যায় না।
মশলার সঠিক মিশ্রণ: ধনেগুঁড়ো, কাশ্মীরি লঙ্কা, হিং ও মৌরীর সংমিশ্রণে তৈরি হয় মন জয় করা ঘ্রাণ।
ক্যারিপাতা ও হিং এর ম্যাজিক: এই উপাদানগুলি হজম বাড়ায় এবং খাবারে বিশেষ সুবাস আনে।
পেঁয়াজ আগে ভেজে নেওয়া: এতে স্বচ্ছতা আসে এবং স্বাদে গভীরতা তৈরি হয়।
তেঁতুল ক্বাথ আলাদা করে বানানো: এতে করে রেসিপির টক ভাব নিয়ন্ত্রণে থাকে ও খাবার একঘেয়ে হয় না।
সব ধরনের খাবারের সঙ্গে মানানসই: ভাত, রুটি, পরোটা বা লুচি—সব কিছুর সঙ্গে খাওয়া যায় এই পেঁয়াজ-তেঁতুলের তরকারি।