BY- Aajtak Bangla
19 OCTOBER, 2024
পিরিয়ড, একজন মহিলার শরীরের অত্যাবশ্যকীয় প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে একটি। তবে পিরিয়ড বহু বাড়িতে আজ 'ট্যাবু'।
খোলামেলাভাবে পিরিয়ড নিয়ে আজও আলোচনা হয় না বেশীরভাগ জায়গায়। এজন্য বহু ভুল ধারণা বা অজানা বিষয় রয়েছে পিরিয়ড নিয়ে।
মাসে একবার হয়!টা জানলেও, অনেকেই জানেন না ঠিক কত দিন পরে পিরিয়ড হয়। জেনে নিন খুঁটিনাটি।
সাধারণত, ঋতুচক্রের মধ্যে পার্থক্য থাকে ২৮ দিনের। বয়ঃসন্ধিকালে মেয়েদের ডিম্বাশয়ে তৈরি হয় এক হরমোন, যা পরিবর্তন ঘটায় জরায়ুর আস্তরনে।
সেই সময় ডিম্বাশয়ে ডিম্বাণু উৎপাদন শুরু করে। আর এই সম্পূর্ণ পদ্ধতিতে সময় লাগে ২৮ দিন।
একবার পিরিয়ডের প্রথম দিন থেকে পরের মাসের প্রথম দিন পর্যন্ত দিনগুলি গণনা করে পিরিয়ড চক্রের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করা যায়।
যুবতীদের গড়ে ২১ থেকে ৪৫ দিন এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে ২১ থেকে ৩৫ দিন পিরিয়ড সাইকেল হতে পারে।
তবে মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনশীলতা ২৫ বছরের কম বয়সী মহিলাদের জন্য সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন। ২৫- ৩৯ বছর বয়সের জন্য সবচেয়ে নিয়মিত।
পরিবর্তনশীলতা ৪০ থেকে ৪৪ বছর বয়সী মহিলাদের জন্য সামান্য বৃদ্ধি পায়।
এই মাসিক চক্রে কোনও সমস্যা দেখা দিলে তখনই অনিমিয়ত পিরিয়ডসের সমস্যায় ভুগতে হয়।
জীবনযাত্রা, স্ট্রেস, দূষণ ইত্যাদি নানা কারণে বর্তমানে পিরিয়ডসের নানা সমস্যায় ভুগছেন বহু মহিলারা। এই সমস্যা মূলত দেখা যায় ১৮ থেকে ৩৮ বছর বয়সীদের মধ্যে।