18 APRIL 2025

BY- Aajtak Bangla

না মানলেই ডিভোর্স, স্বামী-স্ত্রীয়ের মাঝে কেন সন্তানদের ঘুমোতে নেই?

সন্তান জন্মের পর তাদের আগলে রাখে বাবা মায়েরা। তাদের পাশে নিয়ে শোন।

মা-বাবার স্পর্শ শিশুদের নিরাপদ বোধ করায়। 

তবে যাই হোক বেশি বয়স পর্যন্ত বাবা-মায়েরা সন্তানকে মাঝখানে নিয়ে শোবেন না। এতে বৈবাহিক জীবনে দূরত্ব তৈরি হয়।

আবার শিশুরও একটা বয়সের পর বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুমানো উচিত নয়। এর পিছনে কারণ কী জানুন।

 সন্তানের বয়স ৩ থেকে ৪ বছর হলে বাবা-মায়ের থেকে আলাদা ঘরে ঘুমানোর জন্য তৈরি করুন। 

সন্তানকে স্বাবলম্বী করতে তাদের আলাদা ঘর দেওয়া জরুরি। একটা সময়ে শিশু প্রাক-বয়ঃসন্ধি পর্যায়ে থাকে, অর্থাৎ যখন শিশুর মধ্যে শারীরিক পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে, তখন তাদের আলাদা ঘুমানোর ব্যবস্থা করা উচিত।

বছরের পর বছর বাবা-মায়ের মাঝখানে শুলে সন্তানের একা ঘুমোনো কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে বাবা-মায়েরা নিজেদের শারিরীক চাহিদা মেটাতে পারেন না। তাই আগেই অভ্যাস করান।

বাবা-মা যদি দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, তবে সন্তানকে ৪ বছর বয়সের পর থেকেই আলাদা শোওয়াতে হবে। 

বয়স বাড়লে শিশুর শরীরের বিকাশ শুরু হয়, রাতে ঘুমানোর সময় শিশুর দেহের বিকাশ ঘটে, তখন তাদের পৃথক ঘরের দরকার পড়ে।