BY- Aajtak Bangla
23 OCTOBER, 2024
শীতে প্রকৃতি যেন ঢেলে সাজায় তার রূপ। রঙিন ফুলের বাহারে মানুষের মনও খুশিতে ভরে ওঠে।
এই ঋতুতে নানা রঙের গাঁদার বাহার দেখা যায়। এই ফুলের রয়েছে দারুণ ঔষধি গুণ। তবে এখন সারা বছরই এই ফুল পাওয়া যায়।
সেই সঙ্গে শুনলে অবাক হবেন, রূপসজ্জা বা ত্বকের যত্নেও গাঁদার রয়েছে দারুণ ভূমিকা।
গাঁদা ফুলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। অ্যান্টিসেপটিক হিসেবেও ব্যবহার হয় গাঁদার রস।
গাঁদার পাপড়ি বিশেষ উপায়ে শুকিয়ে তৈরি করা হয় একধরনের তেল। যা শুষ্ক ত্বককে দেয় নবজীবন। এই তেল ত্বকের বলিরেখা, ব্রণ হওয়া আটকায়।
প্রথমে গাঁদা ফুলের পাপড়ি শুকিয়ে নিতে হবে। এরপর জোজোবা, অলিভ অথবা স্যুইট আমন্ড অয়েলে ভিজিয়ে রাখতে হবে ওই পাপড়ি।
কয়েক সপ্তাহ পর পাপড়িগুলি ছেঁকে আলাদা করে নিলেই তৈরি গাঁদার ফেসিয়াল অয়েল। মুখে লাগালেই মিটবে ত্বকের যে কোনও সমস্যা।
রুক্ষ, শুষ্ক থেকে তৈলাক্ত ত্বক, সবেতেই দারুণ কাজ করে গাঁদা ফুলের ফেস মাস্ক। জানুন কীভাবে তৈরি করবেন।
গাঁদার পাতার সঙ্গে দই ও মধু ভিজিয়ে রাখতে হবে প্রথমে। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে গরম জল দিয়ে ধুয়ে ফেললেই দারুন ফল পাবেন।