20 August, 2024

BY- Aajtak Bangla

কী এই পলিগ্রাফি টেস্ট, অপরাধীর মিথ্যে কথা ধরে ফেলবে? 

পলিগ্রাফ টেস্টের পরিচিতি: পলিগ্রাফ টেস্ট, যা সাধারণত "লাই-ডিটেক্টর টেস্ট" নামে পরিচিত, শারীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যক্তির সত্য-মিথ্যার প্রবণতা নির্ধারণ করে।

শারীরিক প্যারামিটার: টেস্টে হৃদস্পন্দন, রক্তচাপ, শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি এবং ত্বকের পরিবাহিতা পরিমাপ করে ফলাফল বিশ্লেষণ করা হয়।

প্রক্রিয়ার ধাপসমূহ: পলিগ্রাফ টেস্টে প্রি-টেস্ট ইন্টারভিউ, প্রশ্নোত্তর পর্ব, এবং পোস্ট-টেস্ট ইন্টারভিউ তিনটি ধাপে সম্পন্ন হয়।

প্রতীকী ছবি

প্রশ্নোত্তর পর্ব: এই ধাপে ব্যক্তিকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হয় এবং তার শারীরিক প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়।

প্রতীকী ছবি

পোস্ট-টেস্ট ইন্টারভিউ: টেস্টের শেষে পরীক্ষক ফলাফল বিশ্লেষণ করেন এবং রিপোর্ট তৈরি করেন।

ব্যবহার: পলিগ্রাফ টেস্ট সাধারণত নিরাপত্তা স্ক্রীনিং ও অপরাধমূলক তদন্তে ব্যবহৃত হয়।

নির্ভরযোগ্যতা: যদিও পলিগ্রাফ টেস্ট ৮০% থেকে ৯০% নির্ভুল হতে পারে, তবে এর নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

আদালতে গ্রহণযোগ্যতা: বেশিরভাগ দেশে পলিগ্রাফ টেস্টের ফলাফল আদালতে প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়।

নৈতিক প্রশ্ন: ব্যক্তির গোপনীয়তা এবং ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপ করার কারণে পলিগ্রাফ টেস্ট নিয়ে নৈতিক প্রশ্ন উঠতে পারে।