BY- Aajtak Bangla
14 may, 2025
মহিলাদের গর্ভাবস্থায় বা কখনও কখনও মাসিকের আগে পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হলে অনেকেই টক খাবারের প্রতি আকৃষ্ট হন।
হরমোনের পরিবর্তন
গর্ভাবস্থা বা মাসিকের আগে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের ওঠানামা মস্তিষ্কে খাদ্য রুচির পরিবর্তন ঘটায়, যার ফলে টক বা ঝাল খেতে ইচ্ছে করে।
গর্ভাবস্থা বা মাসিকের আগে
অনেক সময় টক খাবার খেলে লালা উৎপাদন বাড়ে, যা হজমে সহায়তা করে এবং পেটের ভার বা গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।
অম্বলের উপশমে
গর্ভাবস্থায় শরীরে আয়রনের প্রয়োজন বাড়ে। টক ফল যেমন আমলকি, কাঁচা আম এগুলো আয়রন শোষণে সাহায্য করে।
আয়রনের ঘাটতি
টক স্বাদ অনেকের মন ভালো করে দেয়। হরমোনাল ওঠানামার সময় এই স্বাদ মানসিক প্রশান্তি দিতে পারে।
মানসিক প্রশান্তি
হরমোনের কারণে গর্ভবতী নারীদের গন্ধ ও স্বাদের প্রতি সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়, ফলে টক খাবার বেশি আকর্ষণ করে।
নাক ও জিভের অনুভূতির তীব্রতা
গর্ভাবস্থার প্রাথমিক ধাপে বমি ভাব বেশি হয়, টক খাবার যেমন লেবু বা আমড়া খেলে অনেক সময় এই বমিভাব কিছুটা উপশম হয়।
বমিভাব কমায়
টক ফল বা ভিনিগারজাত খাবার অন্ত্রের গ্যাস নিঃসরণে সহায়তা করে।
পেটের ফাঁপাভাব কমাতে সাহায্য করে
ছোটবেলা থেকে টক খাওয়ার প্রতি টান থাকলে গর্ভাবস্থা বা পেট খারাপের সময় সেই অভ্যাস আরও তীব্র হয়।
জিনগত অভ্যাস
এই আকর্ষণ একেবারে স্বাভাবিক, তবে অতিরিক্ত টক খেলে পেটে গ্যাস বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে, তাই পরিমিত খাওয়া জরুরি।
ক্রেভিংস (খাদ্য আকাঙ্ক্ষা):