BY- Aajtak Bangla
12 March, 2025
বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি নির্দিষ্ট সবজির বীজ তেলে মিশিয়ে ব্যবহার করলে নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। আসুন জেনে নিই এই বিশেষ উপাদানের গুণাগুণ ও ব্যবহার।
কুমড়োর বীজে থাকা জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের গোড়া মজবুত করে ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
কুমড়োর বীজের তেল ডিএইচটি (DHT) হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, যা চুল পড়ার অন্যতম কারণ। এটি চুলের ফলিকলকে সক্রিয় রেখে টাক পড়া রোধ করে।
কুমড়োর বীজে থাকা ভিটামিন বি৭ (বায়োটিন) এবং অ্যামিনো অ্যাসিড চুলের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে, ফলে চুল লম্বা ও ঘন হয়
শুষ্ক স্ক্যাল্প ও খুশকির সমস্যার সমাধানে কুমড়োর বীজ তেল কার্যকরী, কারণ এটি স্ক্যাল্পে প্রয়োজনীয় ময়েশ্চার বজায় রাখে।
এর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক প্রোটিন চুলের গোড়া শক্তিশালী করে, যার ফলে চুল কম ভাঙে ও শক্তিশালী হয়।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কুমড়োর বীজ রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে চুলের ফলিকল সক্রিয় করে, যার ফলে নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
কীভাবে তৈরি করবেন কুমড়োর বীজ তেল? ৩-৪ চামচ কুমড়োর বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। নারকেল বা অলিভ তেলের মধ্যে মিশিয়ে ৭-১০ দিন রেখে দিন। এরপর হালকা গরম করে মাথায় ব্যবহার করুন।
সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন মাথার স্ক্যাল্পে কুমড়োর বীজ তেল ম্যাসাজ করুন এবং ৩০-৪৫ মিনিট পর শ্যাম্পু করে নিন।