BY- Aajtak Bangla
14 April, 2024
স্যাচুরেটেড ও আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ কুমড়োর বীজের তেল ব্যবহার চুলের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে।
ঘরোয়াভাবে চুলের স্বাস্থ্য রক্ষায় কুমড়োর বীজ খুব একটা জনপ্রিয় না।
তবে ছোট এই বীজে আছে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান ও ভিটামিন যা চুল বৃদ্ধি করে, চুল পড়া কমায় এবং সার্বিকভাবে চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে।
কুমড়োর বীজ ভিটামিন এ, বি এবং সি-সহ নানান রকম পুষ্টি উপাদান যেমন- ম্যাগ্নেসিয়াম, ফসফরাস, লৌহ ও দস্তা সমৃদ্ধ বলে জানান এই বিশেষজ্ঞ।
জিংক কুমড়ার বীজে পাওয়া যায়। এই প্রয়োজনীয় খনিজ চুলের বৃদ্ধিতে ও ক্ষয়পূরণে সহায়তা করে। এটা হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, কোষ বিভাজন ও প্রোটিন সংশ্লেষে সহায়তা করে। এই প্রক্রিয়া চুলের নতুন ফলিকল গঠন করে।
খাবার তালিকায় কুমড়ার বীজ যোগ করা মানে জিংক যোগ করা যা চুল শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
কুমড়ার বীজে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলের গঠন উন্নত করে। এই ফ্যাটি অ্যাসিড মাথার ত্বক মসৃণ রাখে, শুষ্কতা ও জ্বলুনি কমায়। চুলের ফলিকল মসৃণ করার পাশাপাশি তা চুল মজবুত করে ও আগা ফাটা এবং ভেঙে পড়া প্রতিরোধ করে।
কুমাড়ার বীজে থাকা ফাইটোকেমিকেল যৌগ চুল পড়া সৃষ্টিকারী হরমোন ‘ডিহাইড্রো-টেস্টোস্টেরন’ বা ডিএইচটি’য়ের উৎপাদন হ্রাস করে। ফলে চুল পড়ার প্রবণতা কমে আর চুলের ফলিকল নিরাপদ থাকে।
চুলের বৃদ্ধির জন্য মাথার ত্বকের সুস্থতা গুরুত্বপূর্ণ। কুমড়ার বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন- ভিটামিন ই সমৃদ্ধ যা মাথার ত্বককে অক্সিডেটিভ চাপ থেকে সুরক্ষিত রাখে