15 JUNE, 2025
BY- Aajtak Bangla
আজকাল, স্বাস্থ্যের নামে বাজারে বিভিন্ন ধরণের রান্নার তেল পাওয়া যায়।
টিভি বিজ্ঞাপন এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় খাবারের ট্রেন্ডের পিছনে ছুটতে ছুটতে মানুষ ভুলে যায় যাচাই করতে যে তারা যে তেল ব্যবহার করছে তা শরীরের জন্য কতটা নিরাপদ?
বাজারে বিক্রি হওয়া বেশিরভাগ রিফাইন্ড অয়েল অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত করা হয়, যা তাদের প্রাকৃতিক পুষ্টি কেড়ে নেয়।
রাসায়নিক পদার্থ এবং উচ্চ-তাপমাত্রায় প্রক্রিয়াজাতকরণের কারণে, এই তেল শরীরে বিষাক্ত পদার্থ জমা করে, যা লিভারের বিষমুক্ত করার ক্ষমতাকে ধীর করে দেয়।
ক্যানোলাকে প্রায়শই স্বাস্থ্যকর বলে দাবি করা হয়, তবে এটি জেনেটিকালি মডিফাইড (GMO) এবং এতে উচ্চ পরিমাণে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা শরীরে প্রদাহ বাড়ায়।
পাম তেল সাধারণত সস্তা স্ন্যাক্স এবং প্যাকেটজাত খাবারে ব্যবহৃত হয়। এটি স্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ, যা দীর্ঘমেয়াদে ফ্যাটি লিভার এবং কিডনির কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে।
সয়া তেল ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা শরীরে প্রদাহ বৃদ্ধি করে। ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে লিভারে চর্বি জমা হয়।
কপাস অয়েল বা তুলাবীজের তেল প্রায়শই ভেজালের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এতে উপস্থিত গসিপল নামক উপাদানটি শরীরের উপর বিষাক্ত প্রভাব ফেলে, যা কিডনি এবং লিভারের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে।