27 June, 2025

BY- Aajtak Bangla

লালমাটির পলাশ-কৃষ্ণচুড়ার মতোই সুন্দর, পাহাড়ের এই ফুলে মোহিত রবীন্দ্রনাথও

বাংলার পলাশ  কিংবা কৃষ্ণচুড়ার সৌন্দর্যে মজেনি এমন মানুষ পাওয়া ভার। 

বাঁকুড়া-পুরুলিয়া-বীরভূমের লালমাটির মতো পাহাড়ের ঠান্ডাতেও এই রকম ফুল ফোটে।

এই ফুল পেতে হলে যেতে হবে সিকিম-কালিম্পং কিংবা নেপালে। সিকিমের ভার্সেতে এই ফুলের অভয়ারণ্যে রয়েছে। বলছি রডোডেনড্রনের কথা।

 সমগ্র বিশ্বে ৩৮টি প্রজাতির রডোডেনড্রন পাওয়া যায়।।  তার মধ্যে ১৯টি প্রজাতির রডোডেনড্রনের দেখা মেলে শুধু সিকিমে।

বিশ্বের যে সব স্থানে রডোডেনড্রন পাওয়া যায় তার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিকিম। এশিয়ার মধ্যে প্রথমে বসন্তের আবহে লাল টুকটুকে রঙে ভরে ওঠে গোটা  জঙ্গল।

ভার্সেতে পৌঁছাতে হয় ট্রেক করে। শিলিগুড়ি থেকে বাসে চেপে জোরথাং। সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘণ্টা। সেখান থেকে সোমবারিয়া হয়ে পৌঁছাতে হবে হিলে। 

ভার্সেতে রাত কাটানোর জন্য দুটো রিসর্ট রয়েছে। গুরাস কুঞ্জ এবং ফরেস্ট ব্যারাক। এছাড়া আপনি ওখরে, দোদকে, সোরেংয়ে সহজেই হোটেল ও হোমস্টে পেয়ে যাবেন।

দার্জিলিং-সহ উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জায়গায় এই ফুলের দেখা মিললেও সিকিমের রডোডেনড্রন বিশ্ববিখ্যাত।

কখনই সবার্থপর হবেন না। যা অন্যের কাছে আপনার মূল্য কমিয়ে দিতে পারে।