20 MARCH, 2025
BY- Aajtak Bangla
ভাতের জল বেশ ঘন এবং স্টার্চযুক্ত। ভাত রান্না হয়ে গেলে, এতে থাকা জল আলাদা করে নিন। এটি একটি পাত্রে খুব কম আঁচে রান্না করুন যতক্ষণ না এটি ঘন হয়। এটি ত্বক, চুল এবং পেটের জন্য খবই ভাল।
একটি পাত্রে এক কাপ চাল এবং ৪ কাপ জল রাখুন। কম আঁচে রান্না করুন। চাল অর্ধেক সিদ্ধ হয়ে গেলে, এতে থাকা জল ছেঁকে আলাদা করে নিন। এই জলে লবণ বা চিনি মিশিয়ে পান করুন।
ভাতের জলে ভিটামিন বি এবং ইনোসিটল নামক একটি যৌগ পাওয়া যায়। যা কোষের বৃদ্ধি, মসৃণ রক্তপ্রবাহ এবং সুস্থ ত্বকের জন্য উপকারী।
ভাতের জলে খনিজ পদার্থ এবং প্রোবায়োটিক থাকে যা পাকস্থলীর জন্য উপকারী। এতে হজমের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডায়রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
গ্রীষ্মকালে ভাতের জল পান করা খুবই উপকারী, এটি জল শূন্যতার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে।
মুখে ভাতের জল লাগালে রোদের কারণে হওয়া ক্ষতি রোধ করা যায়। চালের জলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে এবং ক্ষতিকারক ইউভি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
ভাতের জলে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। এটি খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে প্রতিদিন এক গ্লাস ভাতের জল পান করলে আপনি সারা দিন শক্তিতে ভরপুর থাকে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, চালের জলে উপস্থিত স্টার্চ মৃত কোষ নিরাময়ে সাহায্য করে। এটি একজিমার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
এটি সাধারণ তথ্য। ভাতের জল পান করার পর যদি আপনার কোনও সমস্যা হয়, তাহলে অবিলম্বে আপনার ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।