BY- Aajtak Bangla
06 Feb, 2025
বাড়ির ছাদ, বারান্দা বা খোলা ছাউনি—এই জায়গাগুলো এখন নতুন কৃষিক্ষেত্র। একটু যত্ন নিলে লাউ, কুমড়ো, তরমুজের মতো ফলদায়ী গাছও টবেই ফলবে, তাও আবার খুব কম সময়ে। জেনে নিন ১০টি কার্যকরী কৌশল।
১. বড় মাপের পাত্র নির্বাচন করুন লাউ, কুমড়ো বা তরমুজের শিকড়ের বৃদ্ধির জন্য বড় ড্রাম বা টব বেছে নিন। অন্তত ১৮–২০ ইঞ্চি গভীর হোক।
১. চাল বাছা ও ভিজিয়ে রাখা: সুন্দর পোলাওয়ের জন্য বাসমতি চালই সেরা। ১ কাপ চাল ভালো করে ধুয়ে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
২. মাটি তৈরি করুন হালকা ও পুষ্টিকর ১ ভাগ বেলে মাটি, ১ ভাগ জৈব সার (কম্পোস্ট), ১ ভাগ কোকোপিট মিশিয়ে হালকা ও জল ধরে রাখে এমন মাটি তৈরি করুন।
৩. বীজ বপনের সময় গরমকাল সেরা ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই সময় বীজ বপন করুন। গরম ও আলো বেশি থাকলে ফল আসতে দেরি হবে না।
৫. ঘি তে মসলা ভাজা: একটি বড় কড়াইতে ঘি গরম করে গরম মশলা দিন। এরপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি হওয়া পর্যন্ত ভাজুন।
৪. বীজ বপনের পর নিয়মিত জল দিন প্রথম দিকে প্রতিদিন হালকা জল দিন। তবে অতিরিক্ত জল যেন না জমে—তা খেয়াল রাখুন।
৫. শক্ত মাচা বানান লতানো গাছের জন্য মাচা বা খুঁটি বাধ্যতামূলক। সঠিক সমর্থন না পেলে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কমে যায়।
৬. জৈব সার নিয়মিত দিন ১৫ দিনে একবার গাছের গোড়ায় গোঁবর সার বা ভার্মি কম্পোস্ট মেশান। গাছ দ্রুত ফল দেবে।
৭. গাছের পাতা ও ফুলে নজর দিন যেকোনো হলুদ হয়ে যাওয়া পাতা ছেঁটে ফেলুন। পরাগায়ণে সহায়তার জন্য ফুলে ফুলে তুলোর বল ছুঁইয়ে দিন।
৮. পোকা-মাকড় রোধে ঘরোয়া স্প্রে নিম তেল ও সাবান পানির মিশ্রণ স্প্রে করুন প্রতি সপ্তাহে একবার। রাসায়নিক এড়িয়ে চলুন।
১০. ফল আসার সময় সাপোর্ট দিন ফল বড় হলে নিচে কাপড় বা ঝুড়ি দিয়ে সাপোর্ট দিন, না হলে ফল নষ্ট হতে পারে।