11 February 2024
BY- Aajtak Bangla
মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে পালিত হয় বসন্ত পঞ্চমী। এ বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি হচ্ছে বসন্ত পঞ্চমী।
এই দিনে বিদ্যা, বাক, বুদ্ধি, প্রজ্ঞা এবং সমস্ত কলায় পরিপূর্ণ দেবী সরস্বতীর পুজো করা হয়। এই দিনে মানুষ জ্ঞানে আলোকিত এবং অজ্ঞানতা থেকে মুক্তি পেতে পুজো করে।
যিনি জ্ঞান ও বাণীর দেবী মা সরস্বতীর আরাধনা করেন, তিনি জ্ঞান লাভ করেন। যদি কোনও ছাত্র পড়ালেখায় দুর্বল হয় বা পড়াশোনায় ভাল না লাগে তাহলে বসন্ত পঞ্চমীর দিন কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে।
যে সকল ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা করতে ভাল লাগে না তাদের বসন্ত পঞ্চমীর দিন দেবী সরস্বতীকে জাফরান বা হলুদ চন্দনের তিলক লাগাতে হবে।
যে সকল ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা করতে ভাল লাগে না তাদের বসন্ত পঞ্চমীর দিন দেবী সরস্বতীকে জাফরান বা হলুদ চন্দনের তিলক লাগাতে হবে।
এছাড়াও, এই দিনে হলুদ রঙের পোশাক পরতে হবে। মা সরস্বতীর পুজো করুন এবং পুজোর জায়গায় একটি বই ও কলম রাখুন। তাতে মা সরস্বতীর আশীর্বাদ সবসময় আপনার ওপর থাকবে। আপনি জ্ঞান, প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতার আশীর্বাদও পাবেন।
আপনার সন্তান যদি পড়াশোনা থেকে দূরে সরে যায়, তাহলে বসন্ত পঞ্চমীর দিন শিশুকে মা সরস্বতীকে হলুদ রঙের ফল ও ফুল নিবেদন করতে বলুন। এছাড়া সন্তানের পড়ার টেবিলের কাছে মা সরস্বতীর ছবি রাখুন।
আপনার সন্তান কোথায় পড়াশোনা করছে এবং পড়াশোনা করার সময় সে কোন দিকে মুখ করছে সেদিকে মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
বাস্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, পূর্ব, উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিককে ধ্যান ও শান্তির দিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ইতিবাচক শক্তির প্রভাবও এই দিকে সর্বাধিক।
এমন পরিস্থিতিতে মনে রাখবেন স্টাডি রুম যেন এই দিকে হয়। এছাড়াও পড়াশোনার সময় শিশুর মুখ পূর্ব বা উত্তর দিকে রাখতে হবে।